মাদক ব্যবসা
চুয়াডাঙ্গায় অন্যান্য সামগ্রীর মতো মাদকের ব্যবসাও জমজমাট। প্রতিদিন সীমান্ত অতিক্রম করে গাঁজা, ফেনসিডিল, মদসহ নানান মাদক আসছে।
সীমান্ত এলাকার অনেকেই এসব মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। স্থানীয় বাসিন্দারা প্রভাবশালী এসব মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পান না। মাদক ছাড়াও ভারতীয় শাড়ি, প্যান্ট পিস, মসলা ও চা–পাতার চালান আসে সীমান্ত এলাকা দিয়ে। সীমান্তের কাঁটাতার ডিঙিয়ে এবং কালভার্টের নিচ দিয়ে তারা এসব মাদক নিয়ে আসে। কিন্তু সীমান্তরক্ষী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেন এসব দেখতে পায় না। তাদের বিরুদ্ধেও নানা অভিযোগ আছে।
মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মাদক মামলাও রয়েছে। এরা মাঝেমধ্যে গ্রেপ্তার হলেও আইনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে আসে। এসব ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও সরকারি দলের স্থানীয় কতিপয় নেতা।
স্থানীয় জনগণ তাঁদের কাছে অনেকটা জিম্মি। দোর্দণ্ড প্রতাপশালী এসব মাদক সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পায় না স্থানীয় ব্যক্তিরা। তারা কি চিরকাল এমন অসহায় হয়েই থাকবে?
আতাউল গনি
চুয়াডাঙ্গা।
আরও পড়ুন
-
সকাল ৯টার ট্রেন ছাড়েনি বেলা ২টায়ও, স্টেশনেই ঘুমিয়ে পড়েছেন ক্লান্ত মা-মেয়ে
-
বাংলাদেশ ব্যাংকে ঢুকতে সাংবাদিকদের বাধা ব্যাংক লোপাটকারীদেরই উৎসাহিত করবে: নোয়াব সভাপতি
-
পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
-
মোদির বিভাজনের রাজনীতির পেছনের কারিগর, যেভাবে উত্থান অমিত শাহর
-
ঝড়বৃষ্টি হতে পারে ৬ দিন ধরে, বলছে আবহাওয়া অফিস