Thank you for trying Sticky AMP!!

#ঈদভালোহোক

ঈদের দিন বরিশালের বাসিন্দা আবদুল্লাহ আল হাসিবের পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে মারুফ আহমেদের পরিবারের সদস্য।
জীবনের এই প্রথম বাবা, মা, ছোট ভাইকে ছাড়া ঢাকাতে ঈদ করছি। নিরাপত্তার সার্থেই যেতে পারিনি গ্রামের বাসা নাটোরে। এর পরেও সব না থাকাকে ভুলিয়ে দিয়েছে আমার অর্ধাঙ্গিনী। লিখেছেন পলক।
ঈদের দিনে রিকশায় নাঈম। করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে মাঠে নামাজ হয়নি।
ঘরের ভেতরে ঈদের নামাজ আদায় করছেন পরিবারের সদস্যরা। ছবিটি পাঠিয়েছেন ফারজানা নাজনীন রুমি।
ঈদের দিনে নতুন সাজে শাহিনুর ইসলামের দুই কন্যা।
ঈদের দিনে কুমিল্লার আহমেদ কাদেরের পরিবারের সদস্যরা।
রাত-দিন মাসের পর মাস করোনা শনাক্তকরণের কাজ করছে, যারা গত ৩৫ দিনেও নিজেদের পরিবারের সঙ্গে একবারের জন্যও দেখা করতে যেতে পারেনি, যারা আজ ঈদের দিনও গবেষণাগারে করোনা শনাক্তে সারা দিন কাজ করছে, তাদের ঈদ আনন্দঘন কিনা বলা কঠিন তবে নিঃসন্দেহে ত্যাগের। তার নিজের, তার চেয়েও তাদের পরিবারের ছোট ছোট শিশুদের। ভালোবাসা ও ঈদের শুভেচ্ছা ওই সকল পরিবারের সদস্যদের, যারা নিজেদের আনন্দ ভাগ করে আমাদের সকলের স্বাস্থ্য সুরক্ষা করে। ছবিটি পাঠিয়েছেন বিএলআরআই-এর জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী মো. এ সামাদ।
ঈদের দিনে আরজিনা খাতুনের পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে কানিজ ফতেমা তুজ জোহরার সন্তান।
ঈদের দিনে চট্টগ্রামের ইকবাল হোসেনের পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী মোহাম্মদ হোসেন ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
শরিফুল আলম কাতারপ্রবাসী। এই করোনাকালেও তাঁর কাজ থেমে নেই। ঈদের সকালে নিজ কর্মস্থলে শরিফুল আলম।
ইতালির মিলানোতে ঈদের জামাতের পর মহিউদ্দিন বাবর হক ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। মহিউদ্দিন বাবর হক জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে ইতালিতে গতকাল থেকে শর্তসাপেক্ষে ঈদের জামাতের অনুমতি দেওয়া শুরু করে। প্রধান শর্ত হচ্ছে সব মুসল্লির মাস্ক ও গ্লাভস থাকতে হবে। এ ছাড়া একজন থেকে আরেক জনের দূরত্ব এক মিটার হতে হবে। তাই আগে যেখানে ১ বা ২টি ঈদের জামাত হতো, সেখানে এখন ৫ থেকে ৬টি জামাত হচ্ছে ।
ঈদের দিন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী মোহাম্মদ হোসেনের পরিবারের সদস্য। মোহাম্মদ হোসেন এই ছবির শিরোনাম দিয়েছেন `বন্ধুহীন ঈদ`।
করোনাকালে জীবনে প্রথম বাসায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী মোহাম্মদ আবদুল মালেক ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিন বাবার প্রতি সন্তানের ভালোবাসা। রফিকুল ইসলামের পাঠানো ছবি।
করোনাকালে ঘরবন্দী ঈদ। রাজীব চৌধুরির পাঠানো ছবি।
করোনায় মলিন হয়নি ঈদের আনন্দ। নূর ইসলামের পাঠানো ছবি।
মালয়েশিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশি আমির হোসেন এই ছবি পাঠিয়ে লিখেছেন, করোনাভাইরাসের কারণে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়নি। তাই ঘরেই ঈদের নামাজ পড়েছেন সবাই।
ঈদের নামাজের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে সারিনা ও সামরিনা। তারা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেনের দুই মেয়ে। করোনা পরিস্থিতির জন্য ঘরেই আদায় হচ্ছে ঈদের নামাজ।
মো. রাতুল ইসলামের পাঠানো ঈদের সকালের ছবি।
ঈদের সকালে মাঈন উদ্দিন ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিন নাঈম। তিনি লিখেছেন, ঈদ মানেই খুশি, ঈদ মানেই আনন্দ। যদিও এবার কোলাকুলি হচ্ছে না ঈদে। হচ্ছে না বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা কিংবা আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে গিয়ে সালাম করা। করোনাভাইরাসের থাবায় নিদারুণ আতঙ্কে কাটছে দিন। তারপরও নাঈম নামাজ আদায় করেছেন মাঠে। এরপর সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই হয়েছে বন্ধুদের সঙ্গে দেখা ও আড্ডা।
স্ত্রীর সঙ্গে ফজলে রাব্বি। জীবিকার প্রয়োজনে ঢাকায় আছেন রাব্বি। করোনাকালীন এই ঈদ দুজন কাটাচ্ছেন দুই জায়গায়।
থাইল্যান্ডের ব্যাংককে ঈদের দিন ঘনিষ্ঠ বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে রাকিবুল রাসু।
ঈদের দিন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কানাডাপ্রবাসী মোহাম্মদ সাকিবুর রহমান খান। তিনি জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে এবার সীমিত আকারে গৃহবন্দী ঈদ পালন করছেন তাঁরা।
যুক্তরাজ্যে প্রবাসী বাংলাদেশি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা আদায় করছেন ঈদের নামাজ। করোনা পরিস্থিতির কারণে বাসার পেছনের বাগানে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন তাঁরা।
ঈদের দিন সকালে এক শিশুর আনন্দ উদযাপন। ইতালি থেকে মেয়ে খোন্দকার নবনী গ্রন্থনার এই ছবিটি পাঠিয়েছেন আরাফাত আহমেদ।
ঈদের আনন্দে আলভিনা ও আনুশীল। যুক্তরাজ্য থেকে ছবিটি পাঠিয়েছেন তাদের বাবা মো. রাশিদুল হাসান।
করোনার কারণে সামাজিক দূরত্ব মেনে এভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন টরন্টো প্রবাসী কামরুল হাসান।
ঈদের আগের গ্রামের শিশু-কিশোরদের এই আনন্দ ক্যামেরাবন্দী করেছেন সবুজ আহমেদ।
যশোরের ঝিকরগাছার ছেলে তুহিন আলম ১ বছর আগে পাড়ি দিয়েছিলেন মালয়েশিয়ায়। লকডাউনের কারণে প্রায় ৩ মাস ধরে ঘরে বন্দী। শেষ পর্যন্ত ঈদের দিনে একটু মন ভালো চেষ্টা।
ঈদ আনন্দের এই ছবি পাঠিয়েছেন বাদল হোসেন।
ঈদ আনন্দের এই ছবি পাঠিয়েছেন নবী ভূঁইয়া।
ঈদ আনন্দের এই ছবি পাঠিয়েছেন আসিফ মাহমুদ।
ঈদ আনন্দের এই ছবি পাঠিয়েছেন হৃদয় খান।
ঈদ আনন্দের এই ছবি পাঠিয়েছেন জামাল হোসেন।
নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব মেনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কমিউনিটি মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের পর। ছবিটি পাঠিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান।
ঈদ আনন্দের এই ছবি পাঠিয়েছেন আরিফ হোসেন ফারাজি।
কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা! ঈদ উদ্যাপনের এই ছবি পাঠিয়েছেন নীল হাসান।
১৬ দিন ধরে সপরিবারে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ। অবশেষে জয়। ঈদ পালনের জন্য বাড়ি ফেরার আনন্দ তাই সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে চেয়েছেন মায়েদা ফাতিহা।
অনেক দিন ঘরবন্দী মুসকান আর মেহরিন। ঈদ তাই ঘরে থাকা সবচেয়ে নতুন জামা পড়ে বাড়ির উঠোনে বেরিয়েছে। তাদের আনন্দের ছবি পাঠিয়েছেন আব্বাস হোসাইন।
পারিবারিকভাবে ঈদ পালনের এই ছবি পাঠিয়েছেন এস এম তৌহিদুল ইসলাম।
বিপর্যস্ত সময়। ঘরবন্দী দিন। কোলাকুলি ছাড়া ঈদ। এমন অচেনা ঈদে বাড়িতে নিজেদের মতো সময়টাকে উপভোগ্য করে তোলার চেষ্টা আমাদের। নতুন কাপড় পরতেই সেলফি কুইন আমার প্রিয় ভাতিজি আমরিন বলে, `সেলফি।` ছবিটি পাঠিয়েছেন শাহাদাত স্বাধীন।
পারিবারিকভাবে ঈদ পালনের এই ছবি পাঠিয়েছেন মোহাম্মদ আলী রিফাই।
ঈদ পালনের এই ছবি পাঠিয়েছেন মনির হোসাইন।
নিজের ঈদ পালনের এই ছবি পাঠিয়েছেন ফারহাল রাইহান।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে খান পরিবারের ঈদ পালনের এই ছবি পাঠিয়েছেন হামিদ খান।
রবন্দী ঈদে প্রকৃতির মাঝে সন্তানের সঙ্গে। ছবিটি পাঠিয়েছেন রাহাত খান।
ঈদের দিন সকালে আল আমিন সরকার ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
একটু ভিন্নভাবে ঈদের পুরো দিনটাই বাচ্চাদের সঙ্গে কাটিয়েছেন মো. ইশতিয়াক আহাম্মেদ। তিনি গাজীপুরের বাসিন্দা।
ঈদের দিনে শাগুফা আনোয়ার ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে প্রিয়জনদের সঙ্গে উজ্জ্বল খান।
ঈদের দিনের এই ছবিটি পাঠিয়েছেন নাহিদ জুলফিকার। তিনি লিখেছেন, মহামারির দিনে শিশুর মুখে হাসির কারণ এই ঈদ।
ঈদে বাবা-মেয়ের এই ছবিটি পাঠিয়েছেন মোস্তফা তারিক রনি।
ঈদের দিনে প্রিয়জনদের সঙ্গে তালুকদার মফিদুল ইসলাম।
ঈদের দিনে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কাওসার আহমেদ। তিনি ছবিটির শিরোনাম দিয়েছেন, ছাদের কোনায় টুকরো ঈদ।
লকডাউনের কারণে বাসা থেকে কোথাও যেতে পারেনি পরিবারের কেউ। তাই রাফসানা ইসলাম নতুন জামা পরে নাটোরের বাসাতেই ঈদের আনন্দ করছে। ছবিটি পাঠিয়েছেন রাফসানার বাবা মুরাদুল ইসলাম।
ঈদের দিনে প্রিয়জনের সঙ্গে মো. তাইফুর রহমান।
বন্ধুদের সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন আরিফ মো. শরিফ।
করোনাকালে প্রিয়জনদের সঙ্গে ঘরবন্দী ঈদ কাটানোর এই ছবিটি পাঠিয়েছেন রাজিবুল হাসান।
ঈদে ভাই-বোনের আনন্দ ভাগাভাগি। কুমিল্লা থেকে ছবিটি পাঠিয়েছেন জাহিদুল ইসলাম।
ঈদের দিনের এই ছবিটি ভোলা থেকে পাঠিয়েছেন মো. হাবিবুল্লাহ হায়দার ইমন।
ঈদের দিনে দুই শিশুর আনন্দ উদযাপন। কুমিল্লার বাসিন্দা রাহিতা রায়হান ছবিটি পাঠিয়েছেন।
ঈদের দিন মসজিদে যাওয়ার আগ মুহূর্তে প্রতিবেশী ছোট ভাই প্রিরন ও পারভেজের সঙ্গে আতিকুজ্জামান। তিনি রংপুরের বাসিন্দা।
করোনাকালে সাবিতের ঈদ। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তামান্না আফরোজ ছবিটি পাঠিয়েছেন।
বাসার ছাদে বেড়িয়েই হলো দুই শিশুর ঈদ উদযাপন। গত ১০ মার্চ থেকে তারা ঘরবন্দী। ছবিটি পাঠিয়েছেন ঢাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ হামিদুর রহমান।
ঈদের দিন বিকেলে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মমিনুল আলম।
ঈদের দিন ঘুড়ি ওড়ানোর সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কামরুল হাসান।
বাইরে এখন যাওয়া মানা। তাই ছোটদের নিয়ে ছাদবন্দী ঈদ উদযাপন করছেন সাতক্ষীরার জামাল হোসেন। তিনি চাকরিসূত্রে নাটোরে থাকেন।
পরিবারসহ ঈদের আনন্দ উপভোগ করছেন মো. রেজাউল করিম। এক সেলফিতে চার সদস্যের হাসিমুখ ঈদের খুশি প্রকাশ করেছে।
এবারের ঈদে সামাজিক দূরুত্ব মানার বিষয়টিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। সামাজিক দূরত্ব মেনে ঈদের নামাজ পড়েছেন আসিফ সাত্তার।
এবারের ঈদ অন্যরকম। পরিবারের সঙ্গে এবারের ঈদের বিশেষ মুহুর্তের ছবি পাঠিয়েছেন পল্লবী এলাকার শামসুন নাহার।
ঈদে শিশুদের খুশি থাকে সবচেয়ে বেশি। মেয়েকে কোলে করে ঈদের আনন্দ উদযাপনের ছবিটি পাঠিয়েছেন জসিম উদ্দিন রায়হান
পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঈদ উদযাপনের ছবিটি রুয়ান্ডা থেকে পাঠিয়েছে জামিলুর রহমান চৌধুরী।
এই প্রথম কোলাকুলি ছাড়া ইদ পালন করলাম আমরা। আশা করি এই দুঃসময় খুব গিগগিরই কেটে যাবে। মেইলে এ ছবি পাঠিয়ে লিখেছেন ইউনুস খান।
পরিবার থেকে দূরে এই আমাদের প্রথমবার ঈদ উদযাপন। ভিন্ন অনুভূতি আর নতুন অভিজ্ঞতা। ছবি পাঠিয়েছেন আহসানউল্লাহ সজল।
ঈদের স্মৃতি রোমন্থন করে দুই বছর আগে তোলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তোলা ছবি যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাঠিয়েছেন ইয়াসির আরাফাত।
ছেলেকে নিয়ে ঈদ উদযাপন করছেন রাহাত মাহমুদুর। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন।
করোনা মোকাবিলায় হোম কোয়ারেন্টিনে থাকায় বারান্দায় প্রকৃতির সান্নিধ্যে পুরো পরিবার। উত্তরা থেকে আনজির মাহমুদ এ ছবি পাঠিয়েছেন।
ঈদে বাচ্চারা বেড়াতে চায়। তাই কোথাও না নেমে গাড়ির ভেতরে থেকেই বাচ্চাদের নিয়ে ছবিটি তুলেছেন ঢাকার শাহীন উদ্দিন।
টানা লকডাউনের মধ্যে অন্য রকম এক ঈদ পালন করলো মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশীরা। দেশটির সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী শর্তস্বাপেক্ষে মসজিদে ঈদের নামাজ পড়ার অনুমতি থাকলেও বেশিরভাগ মানুষ বাসায় নামাজ আদায় করেছে।মালয়েশিয়া থেকে ছবি পাঠিয়েছেন মোস্তফা ইমরান।
করোনা পরিস্থিতিতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন সৌদি প্রবাসী রেজাউল করিম। রিয়াদে বাসার ছাদে তাঁরা নামাজ পড়েন।
মহামারীর দুঃসময়ে ঈদ, পরিবারের অনেকেই অনুপস্থিত। তারপরও মায়ের সঙ্গে ঈদ বাড়ির চারদেয়াল আর বাড়ির ছাদেই সীমাবদ্ধ। বরগুনা থেকে ছবি পাঠিয়েছেন লামিয়া বর্ষা।
২ মাস ধরে লকডাউনের ছুটিতে বাড়িতে বসে সবাই। আলিমা, নিশু, আর রাসেলের ঈদ গ্রামের বাড়িতে এভাবেই কেটেছে। কোথাও না গিয়ে ঘরে থেকেই সাজুগুজু করে ঈদ পালনে আনন্দের কোনো কমতি নেই। লক্ষীপুর থেকে ছবি পাঠিয়েছেন আলিমা সুমি।
ঈদে হাতে মেহেদী পরে ওরা খুশি। ঢাকায় ঘরবন্দি ঈদে ৩ ভাই-বোনের ছবি পাঠিয়েছেন আবদুল্লাহিল ওয়ারিশ।
এবারের ঈদে স্ত্রীকে সময় দিয়েছেন এবং ঘরেই কাটিয়েছেন সামি কবির। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা স্বামী স্ত্রী দুজনেই খুশি।
ভাইরাস সতর্কতায় কাছে আসতে মানা তাই দূরে থেকেই অদৃশ্য কোলাকুলিটা সেরে নেওয়া। ছবি পাঠিয়েছেন নিউইয়র্কের কুইন্স থেকে আবদুল্লাহ জাহিদ।
অনেকেই পরিবারসহ এবার ঈদ পালন করছেন। বাড়ির পাশে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে ছবি তুলেছেন লালমনিরহাটের রমনীগঞ্জের রোকনুজ্জামান।
ঈদে এবার বাইরে ঘুরতে যেতে পারেনি ছোট্ট হামীম। বাড়িতে তার খেলনা গাড়িটি নিয়ে কেটেছে তার ঈদের দিন। নারাযণগঞ্জের বিশনন্দী দক্ষিণপাড়া থেকে ছবিটি পাঠিয়েছেন তাঁর মামা মেহদী নিহাদ।
করোনা পিরিস্থিতিতে পেশাগত কারণে প্রথমবারের মত বাবা-মা এবং একমাত্র ছোট বোনকে ছেড়ে ঈদ করতে হয়েছে কর্মস্থলে। তবে মানুষের সেবার জন্য ডিউটিতে থাকায় পরিবার ছেড়ে ঈদ করার কষ্ট অনুভূত হয়নি মেডিকেল টেকনোলজিস্ট শাকিল আহমেদের। ছবিটি তাঁর পাঠানো।
মা-বাবার সঙ্গে এবার ঘরেই ঈদ কাটলো। ছবি পাঠিয়েছেন সাজিয়া আফরোজ।
বন্ধুকে নিয়ে ঈদ উদযাপন। ঈদের ছবি পাঠিয়েছেন তালহা আমিন।
ঈদের দিন বাড়িতেই পরিবারের সদস্যরা এবার নামাজ পড়েছেন। ছবি পাঠিয়েছেন সামরোজ সুলতানা।
অনেকদিন ঘরবন্দি মুসকান আর মেহরিন। ঈদ তাই ঘরে থাকা সবচেয়ে নতুন জামা পড়ে বাড়ির উঠোনে বেরিয়েছে। ঈদের সকালে তাঁদের বাবার মুঠোফোনে তোলা। প্রেরক আব্বাস হোসাইন, সৈয়দবাড়ি, রাঙ্গুনিয়া,চট্টগ্রাম।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করার এ ছবি পাঠিয়েছেন ইরানা জাহান।
ঘরবন্দি জীবন পৃথিবীর অসুখে, ঈদের আনন্দ আসুক নতুনভাবে। ছবিতে পোশাকটি ১১বছর আগের। পুরাতন পোশাকেও ঈদের আনন্দ তা কোয়ারেন্টাইন ঈদ ছাড়া বোঝা অসম্ভব। ছবি: সুমাইয়া কবির মুনিয়া , ৩য় বর্ষ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
১১ মাস বয়সী সন্তান ও মাকে নিয়ে ঈদের আনন্দ। লকডাউনে আটকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকর্মীরাও সিলেটে ঈদ করেছেন। বৃষ্টিস্নাত শেষ বিকেলের আলোয় বাসার ছাদে সবার সঙ্গে। ছবি: মাজহারুল হাসান মজুমদার, অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, শাবিপ্রবি, সিলেট।
এবার ঘরের মধ্যে ছেলেদের নিয়ে ঈদ করতে হচ্ছে। ছবি: মাজেদুল হক, বাবর রোড, ঢাকা।
ঈদে পরিবারের সদস্যদের খুশি চাওয়া থাকে সবচেয়ে বেশি। ছবি পাঠিয়েছেন কামরুজ্জামান হাওলাদার।
এভাবেই ঈদের দিনটি কাটিয়েছে তিন বছর বয়সী আনিসা নাওয়ার নুসাইফা। ঢাকার মোহাম্মদপুরের জাপান গার্ডেন সিটি থেকে ছবিটি পাঠিয়েছেন তামজীদ আহম্মদ।
ঈদের দিনে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী আহনাফ কবির ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে ওয়ায়েস খান ও তাঁর প্রিয়জনেরা। পর্তুগালের লিসবন থেকে তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর থেকে ঈদের দিনের এই ছবিটি পাঠিয়েছেন মেনহাজুল ইসলাম। তিনি লিখেছেন, ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে কবরস্থান জিয়ারত করে গ্রামবাসী সবাই মিলে বাড়ি ফেরাটাই এবারের ঈদে তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য স্মৃতি।
ঈদের দিনে মোহাম্মদ হকের পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে তুহিনের উদযাপন। ফ্রান্স থেকে তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন।
সাতক্ষীরার উত্তর কাটিয়ার বাড়িতে ঈদের নামাজের আগে নাজমুল হক ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে মুহাম্মদ নাজমুল হুদা ও তাঁর প্রিয়জনেরা।
জাপানে ঈদের দিনে মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে প্রিয়জনের সঙ্গে মামুন সরকার।
গ্রামের বাড়িতে না গিয়ে ঢাকার বাসায় দুই ভাইয়ের সপরিবারে ঈদ উদযাপনের এই ছবিটি পাঠিয়েছেন শেখ মনিরুজ্জামান।
বাবা-মায়ের সঙ্গে মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিলের ঈদ উদযাপন। গাজীপুরের সফিপুর থেকে তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন।
দুই কন্যার ঈদ উদযাপনের এই ছবিটি পাঠিয়েছেন তাঁদের বাবা জাহাঙ্গীর আলম সিদ্দিকী। জীবিকার প্রয়োজনে তিনি আফগানিস্তানে থাকেন। করোনা পরিস্থিতির কারণে ফ্লাইট বাতিল হয়ে যাওয়ায় মেয়েদের সঙ্গে এবার ঈদ উদযাপন করতে পারেননি তিনি।
ঈদের দিনে মো. রোকন উজ জামান ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে তামীম শাহরিয়ার ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
ঈদের দিনে প্রিয়জনদের সঙ্গে মো. আবু কায়সার সোহাগ। তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন লক্ষ্মীপুর থেকে।
করোনা মহামারিতে বাসাতেই হলো ঈদের জামাত। ছবিটি পাঠিয়েছেন আব্দুল জব্বার।
ঈদের দিনে প্রিয়জনদের সঙ্গে মো. হাবিব হোসেন।
ঈদের দিনে প্রিয়জনদের সঙ্গে মো. মনিরুল ইসলাম।
এবারের ঈদ মুক্ত আকাশের নিচে পরিবারের সঙ্গে। চন্দ্রিমা উদ্যান, মোহাম্মদপুর থেকে ছবি পাঠিয়েছেন রেজাউল করিম।
ছোট্ট শিশুকে নিয়ে ঈদের আনন্দ উদ্‌যাপনের ছবিটি এসেছে বরগুনা থেকে।
ঘরেই মেয়ে নাজিবাহ্`র ঈদ উদ্‌যাপনের ছবিটি রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম থেকে পাঠিয়েছেন কাজী আবু মোহাম্মদ খালেদ নিজাম।
ঈদের দিনে আড্ডার ফাঁকে দুই বন্ধুর সেলফি। তাবারক হোসেন এবং তার ছোটবেলার বন্ধু আবদুল্লাহ সালমান।
তায়িফ আর তুলির ঈদ এবার ঘরে থেকেই। কিশোরগঞ্জ থেকে ছবি পাঠিয়েছেন সাইফ আল ইমরান।
পরিবারকে নিয়েই এবারের ঈদ কাটানোর ছবি পাঠিয়েছেন পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা থেকে সাজ্জাদ হোসেন।
ভাতিজা কোলে করে নিয়ে ঈদের নামাজে গিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নাহিদ হাসান। সিরাজগঞ্জ থেকে ছবি পাঠিয়েছেন।
আলোকিত মানুষ বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী চৌধুরীর আমন্ত্রণে ঈদের দিন সন্ধ্যায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদ আড্ডা। ছবি: রফিক আহমদ খান, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম।
পাড়ার ছোট ভাইদের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন করেছেন খুলনার মো. ইয়াছিন আরাফাত।
করোনার প্রভাবে বাসা থেকে বের হইনি দীর্ঘ দিন। ঈদের দিন নামাজে এসে সব চাচাতো ভাইয়েরা একসঙ্গে সেলফিতে। ছবি: মুহা. ইকবাল আজাদ।
পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘরেই এবারের ঈদ উদ্‌যাপন। মৌলভীবাজার থেকে ছবি পাঠিয়েছেন রাসেল আবদুল্লাহ।
প্রবাস জীবনে এই প্রথম এ কে এম আলমগীর টিটু ঈদ করছেন লক ডাউনে থেকে। প্রবাসী পরিবারের জন্য ঈদের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক জানিয়েছেন তিনি।
সারা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে রয়েছে ৯৬-৯৮ ব্যাচের বন্ধুরা। সিডনি প্রবাসী ৯৬-৯৮ ব্যাচের কর্মকাণ্ড বরাবরই চোখে পড়ার মতো। তাঁদের আড্ডার সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে নিজেদের শৈশব কৈশোরের স্মৃতিচারণ। মো. ইয়াকুব আলী, মিন্টো, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া থেকে।
অন্যরকম ঈদ আমাদের। মা, ছেলে, ছোট বোন আর ভাগনে একত্রে বাড়ির ছাদে অন্য রকম ঈদ উদ্‌যাপন। উত্তরা ঢাকা থেকে সাহিদ আহমেদ।
এবারের ঈদ কেটেছে ভিন্নভাবে। ছবি পাঠিয়েছেন পশ্চিম মুগদা ঢাকা থেকে জ্যোতি মজুমদার।
পাঞ্জাবি পরে তিনজন লাইনে দাঁড়িয়ে। ছবিটি তুলে পাঠিয়েছেন রাশেদ রিপন।
ঈদের তৃতীয় দিন সড়কেই হেসে-খেলে পার করছে ওয়ারেছ ও জাবির। ছবি: রফিক আহমদ খান, বৈরাগ, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম।
বন্ধু ও ছোট ভাইদের সঙ্গে এবারের ঈদ কেটেছে। ছবি পাঠিয়েছেন সাজেদুর রহমান।
সরকারি শিশু পরিবার, চাঁদপুর এর শিশুদের ঈদ। রজত শুভ্র সরকার, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, চাঁদপুর
শুভ দিনের আশায় নতুন স্বপ্ন নিয়ে ছেলে তাওহীদকে নিয়ে ঈদের নামাজ আদায় করলাম। মো. ইকবাল হোসেন, জাফলং, গোয়াইনঘাট, সিলেট।
গত কয়েক বছর আগের ঈদ এবার মিস করেছি। এবার ঈদ কেটেছে ঘরবন্দী হয়ে। শাজাহানপুর ঢাকা থেকে ছবি পাঠিয়েছেন মাহদী সালাম।
ঈদের দিন প্রিয়জনদের সঙ্গে মো. আনোয়ারুল হক।
ঈদের দিন ভাই ও ভাতিজিদের সঙ্গে মো. হাসিবুল ইসলাম শান্ত। তিনি মাগুরা থেকে ছবিটি পাঠিয়েছেন।
ঈদের দিন ১০ বছরের মেয়ে তাহিয়া আর ৪ বছরের ছেলে রায়ানের সঙ্গে মো. ইয়াকুব আলী। তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে।
আবিরের ঈদ উদযাপন। নীলফামারীর জলঢাকা থেকে তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন।
করোনাকালে বাড়ির ছাদে দাদা, দাদি ও মায়ের সঙ্গে ছোট্ট রিশানের ঈদ উপযাপন। খুলনা থেকে ছবিটি পাঠিয়েছেন ইশতিয়াক রহমান।
প্রিয়জনের সঙ্গে মোস্তফা ইমরানের ঈদ উপযাপন। তিনি ছবিটি পাঠিয়েছেন মালয়েশিয়া থেকে।
লকডাউনে এবারের ঈদ-উল ফিতর কাটানো হচ্ছে বাসাতেই। রাজধানীর, বনশ্রী থেকে পরিবারের সদস্যের ছবিটি পাঠিয়েছেন মোহাম্মদ আল-শামস।
ঈদ, প্রিয়জনের ছবি। শার্ট-প্যান্টের স্টিকার যুক্ত ছবি। শৈশব স্মৃতি। মুহাম্মদ বরকত আলী, মেহেরপুর সদর।
আরোয়ার প্রথম ঈদ। কিন্তু এই ঈদ তো ব্যতিক্রম ঘরবন্দী ঈদ। তাই ঈদের নামাজ শেষে বাবা বাসায় ফিরে এলে বাবা-মেয়ের খুনসুটি। খুলনার মুজগুন্নি আবাসিক এলাকা থেকে মাহমুদ।
ঈদের নামাজ পড়ে এসে এদের নিয়ে করতোয়া নদীর ধারে ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। ছবির পোজ দিতে বলায় এভাবেই হেসে কুটিকুটি হয় তারা। মো. নজরুল ইসলাম, দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড় থেকে।
পাঁচ বছর আগের ঈদের জামাতে আমার মেয়ে তাহিয়া এবং তার মামা তুহিন। আজ সবই স্মৃতি। প্রবাস জীবনে বেঁচে থাকার অন্যতম অবলম্বন এইসব মধুর স্মৃতি। মো. ইয়াকুব আলী, মিন্টো, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া।
একই রকম দেখতে দুই বোনেরে বাবা গত ২৩ এপ্রিল মারা গেছেন। এবার তাঁরা ঈদ করছেন খালাতো ভাইবোনদের সঙ্গে। ছবি পাঠিয়েছেন তাঁদের খালু কামরুজ্জামান ।
ঈদের দিন সকালে বাসার ছাদে ভাগ্নীকে কোলে নিয়ে। ছবি পাঠিয়েছেন আবুল বরকত, শিক্ষার্থী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।