Thank you for trying Sticky AMP!!

রোজায় অনেক খাদ্যপণ্যের দাম প্রায় দ্বিগুণ

আগে থেকেই নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম ছিল বাড়তি। রোজায় সেই দাম আরও বেড়েছে। গত বছর ছোলার দাম ছিল প্রতি কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা। এবার তা বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। চিনির কেজি ছিল ৮০ থেকে ৮৫ টাকা। এবার বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪২ টাকা। সব ধরনের ডালের দাম প্রায় দ্বিগুণ। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কমেছে।

ইফতারিতে গুড় বা মিছরির শরবত অনেকেই পছন্দ করেন। সেই গুড়-মিছরির দাম গত বছরের রমজানের তুলনায় এবার প্রায় দ্বিগুণ। প্রতি কেজি মিছরি ১৬০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রোজায় চাহিদা বেড়ে যায় ডালের। গত বছর রমজানে বুটের দাম ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। এবার প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়।
রোজার আগেই বেগুনের দাম বেড়েছে। গত বছর এ সময় প্রতি কেজি বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হয়। এবার বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়।
বাজারে সব ধরনের মাছের দামও বেড়েছে। বিলের ছোট ছোট দেশি প্রজাতির মাছ প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রোজার শুরুতেই বেড়েছে লেবু ও শসার দাম। প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়, আর শসার কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
গত দু-তিন দিনের চেয়ে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। পাইকারিতে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৮০ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
গত বছরের রমজানের তুলনায় মসলার দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের দণ্ড এড়াতে প্রতিটি মসলার দাম লেখা কাগজ রেখেছেন এই বিক্রেতা।
বাজারে উঠেছে নতুন তরমুজ, কিন্তু দাম অনেক চড়া। খুচরায় প্রতি কেজি তরমুজ ৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।