Thank you for trying Sticky AMP!!

কুমিল্লার বাটিকপল্লি

ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে কুমিল্লার বাটিকপল্লিখ্যাত সদর উপজেলার কমলাপুর গ্রামের বাটিক কারখানাগুলোয় কর্মব্যস্ততা ততই বাড়ছে। সারা বছর চাহিদা থাকলেও ঈদে বাটিকের চাহিদা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, কীভাবে কাপড়ে বাটিকের কাজ করা হয়।

প্রিন্ট করার জন্য কাপড় কেটে প্রস্তুত করছেন শ্রমিকেরা।
মোম দিয়ে কাপড়ে নানা ধরনের নকশা করছেন কারিগর।
মাঠে কাপড় বিছিয়ে তাতে আলপনা আঁকছেন এক নারী শ্রমিক।
স্থায়িত্ব বাড়াতে রং করার পর কাপড় সেদ্ধ করে নেওয়া হচ্ছে।
সেদ্ধ করার পর কাপড়ে মাড় দেওয়া হচ্ছে।
দ্বিতীয় দফায় রং করতে কাপড় গুছিয়ে রাখছেন এক শ্রমিক।
মাড় ও রং শেষে শাড়ি, থ্রি–পিস পানিতে ধুয়ে নেওয়া হচ্ছে।
রং, মাড় ও ধোয়া শেষে কাপড় রোদে শুকাতে দিচ্ছেন দুই শ্রমিক।
ইস্ত্রি করার জন্য কাপড় ভাঁজ করছেন নারী শ্রমিকেরা।
কাপড় ইস্ত্রি করছেন এক শ্রমিক।
বাজারজাতের জন্য ডজন হিসেবে বেঁধে রাখা হচ্ছে কাপড়।