Thank you for trying Sticky AMP!!

গ্যাসের চুলা থাকলেও লাকড়িতেই ভরসা

নারায়ণগঞ্জের অনেক এলাকায় কয়েক মাস ধরে গ্যাসের তীব্র সংকট চলছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন আবাসিক ও শিল্পের গ্রাহকেরা। বাসাবাড়িতে চুলায় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকে রান্নার কাজে ব্যবহার করছেন বৈদ্যুতিক চুলা, মাটির চুলা, স্টোভসহ এলপিজি সিলিন্ডার। এতে সংসারে খরচ বাড়ছে। শিল্পকারখানাগুলোতে উৎপাদন কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। গ্যাস–সংকটের এসব ছবি সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে তোলা।

চুলায় একেবারেই গ্যাস পাচ্ছেন না সরস্বতী ঘোষ। তাই বাধ্য হয়ে ইটের চুলায় লাকড়ি জ্বালিয়ে রান্না করেন তিনি।
লাকড়ি কিনতে দোকানে এসেছেন গৃহিণী চন্দনা ঘোষ। ৬৫০ টাকা মণ দরে কিনতে হচ্ছে লাকড়ি।
বেড়েছে মাটির চুলার চাহিদা। এঁটেল মাটি আর সিমেন্ট ব্যবহার করে মাটির চুলা বানাচ্ছেন নাজমা আক্তার।
লাকড়ি নিয়ে রিকশায় করে বাড়িতে ফিরছেন একজন।
বাসার সামনে মাটির চুলা রোদে শুকাতে দিয়েছে একটি পরিবার।
গ্যাস না থাকায় বৈদ্যুতিক চুলায় সকালের নাশতা তৈরি করছেন গৃহিণী আফরিন আহমেদ।
কেরোসিনের স্টোভের চুলা বিক্রি ও মেরামতের কাজে ব্যস্ত কারিগর মো. শাহজাহান।
রান্নার কাজে ব্যবহারের জন্য বৈদ্যুতিক চুলার চাহিদা বেড়েছে।
বাড়ির আঙিনায় মাটির চুলায় রান্না বসিয়েছেন গৃহিণী কনিকা আক্তার।
গ্যাস–সংকটের কারণে মেশিন চলছে না। বন্ধ হওয়ার উপক্রম পেপার মিলটি।