Thank you for trying Sticky AMP!!

নারী ভারোত্তোলককে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

প্রতীকী ছবি

এক নারী ভারোত্তোলক ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল গত সেপ্টেম্বরে। অভিযোগ উঠেছিল খোদ ফেডারেশনের এক অফিস সহকারীর বিরুদ্ধে। সেই থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তির গ্রেপ্তার দাবি করে আসছিল বিভিন্ন মহল। অবশেষে সোহাগ আলী গ্রেপ্তার হয়েছেন।

গত ২৬ সেপ্টেম্বর প্রথম আলোতে প্রথম এ ব্যাপারে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে জানা গিয়েছিল জাতীয় ক্লাব ভারোত্তলনে সোনাজয়ী এই নারী ভারোত্তোলক ঘটনার পর থেকে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিলেন। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল তাঁকে। তেজগাঁওয়ের উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন সেন্টারের (ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার) পুলিশ সোহাগকে গত সোমবার রাতে গ্রেপ্তার করেছে নেত্রকোনার কেন্দুয়া থেকে। মঙ্গলবার ঢাকার সিএমএম কোর্টে তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন এক দিন, যা শেষ হয়েছে গতকাল। আইন ও সালিস কেন্দ্রের সহায়তায় গত ২৯ নভেম্বর পল্টন থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।

ওই সময় দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। একটি করেছিল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। মালেক নামে প্রতিষ্ঠানটির এক কর্মীর বিরুদ্ধে ধর্ষণে সোহাগ আলীকে সহায়তা করার অভিযোগ ওঠে। শুধু এই অভিযোগেরই তদন্ত করে এনএসসি, সোহাগ আলীর বিরুদ্ধে নয়। তবে এনএসসি বলছে, তদন্তে তাদের কর্মীর সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। ভারোত্তলন ফেডারেশন যে তদন্ত কমিটি করেছিল, সেটির প্রতিবেদন এখনো জমা পড়েনি।

প্রথম আলোতে প্রকাশিত সেই প্রতিবেদন।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে নারী খেলোয়াড়কে ধর্ষণ!