Thank you for trying Sticky AMP!!

ডমিনিকায় ড্রামা : যেভাবে জমল নাটক

ডমিনিকা টেস্টের প্রথম তিন দিন ছিল অসম্ভব বিরক্তিকর। দুই দলের প্রথম ইনিংসই শেষ হতে হতে চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনেরও কিছুটা শেষ! ‘কচ্ছপগতি’র ক্রিকেট দর্শকদের নিয়ে যাচ্ছিল সেই পুরোনো যুগে। শেষ পর্যন্ত সেটিই হয়ে থাকল নাটকীয়তায় ঠাসা, রোমাঞ্চকর এক টেস্ট। দিনের আর ৬ বল বাকি থাকতে পাকিস্তান ইতিহাস গড়ল। ১৯৫২ টেস্ট মর্যাদা পাওয়া পাকিস্তান প্রথমবারের মতো ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে জিতল টেস্ট সিরিজ। পরতে পরতে ছড়ানো শেষ বেলার সেই রোমাঞ্চের নাটকীয় মুহূর্তগুলো দেখুন একঝলকে—

নায়ক হতে পারতেন চেজ। অসাধারণ এক ইনিংস খেলে অপরাজিত রইলেন ১০১ রানে। কিন্তু হয়ে রইলেন ট্র্যাজিক-হিরো হয়ে। ছবি: ডব্লুআইসিবি
৩৬৬ মিনিটের এই ইনিংসে তিন টেল এন্ডার বিশু, জোসেফ ও গ্যাব্রিয়েলকে নিয়ে চলছিল তাঁর লড়াই। প্রায় ৫৩ ওভার পার করে দিয়েছিলেন এঁরা। ছবি: ডব্লুআইসিবি
চেজের ইনিংসটিও ছিল নাটকীয়। দুবার রিটার্ন ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যান। ৯২ রানে আব্বাসের বল স্লিপে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান টিভি আম্পায়ার নো বল ঘোষণা করায়। ছবি: ডব্লুআইসিবি
পুরো সিরিজেই চেজ ছিলেন অসাধারণ। ৬ ইনিংসে ২টি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটিসহ করেছেন ৪০৩ রান। ছবি: ডব্লুআইসিবি
পাকিস্তানের জয়ের অন্যতম নায়ক ইয়াসির শাহ। নাটকীয় শেষ উইকেটটিসহ ৯২ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ছবি: এএফপি
গ্যাব্রিয়েল হয়তো আজীবন ভুলতে পারবেন না তাঁর হঠকারী শটের কথা, যে শটে ভন্ডুল হয়ে গেছে সব ঘাম-শ্রম-লড়াই। ছবি: ডব্লুআইসিবি
বিধ্বস্ত-পরাজিত ‘নায়ক’ চেজ। মনে মনে হয়তো বলছেন, ‘গ্যাব্রিয়েল তুমি এটা কী করলে!’ ছবি: এএফপি
৫ উইকেট পেয়েছেন ইয়াসির। উল্লাসটা হলো বাঁধভাঙা। ততক্ষণে ম্যাচ আর সিরিজ জিতে নিয়েছে পাকিস্তান। ছবি: এএফপি
তৃপ্তি নিয়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেন মিসবাহ ও ইউনিস। ছবি: ডব্লুআইসিবি