Thank you for trying Sticky AMP!!

টি–টোয়েন্টিতে ৫০০ ম্যাচ খেলার মাইলফলক গড়েছেন শোয়েব মালিক

শোয়েব মালিকের ‘৫০০’–এর সাক্ষী মিরপুর

২০০৫ সালের ২৬ এপ্রিল লাহোর ইগলসের বিপক্ষে শিয়ালকোট স্ট্যালিয়নসের হয়ে টি-টোয়েন্টি অভিষেক হয় শোয়েব মালিকের। আজ বিপিএলে ঢাকা ডমিনেটরসের বিপক্ষে রংপুর রাইডার্সের হয়ে ক্যারিয়ারের ৫০০তম ম্যাচটি খেলতে নামছেন ১ ফেব্রুয়ারি ৪১ বছর পূর্ণ করা এ অলরাউন্ডার।

সংখ্যায় সংখ্যায় শোয়েবের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ার

৫০০

টি-টোয়েন্টিতে ৫০০ ম্যাচ খেলা তৃতীয় ক্রিকেটার হলেন শোয়েব মালিক। সবার আগে এ কীর্তি ছুঁয়েছেন কাইরন পোলার্ড, এরপর ডোয়াইন ব্রাভো। সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়দের তালিকায় সবার ওপরে পোলার্ড, খেলেছেন ৬১৪টি আর ব্রাভো খেলেছেন ৫৫৬টি ম্যাচ।

১২৪

ক্যারিয়ারে ১২৪টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন শোয়েব। পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন ১২৩টি, ১টি খেলেছিলেন আইসিসি বিশ্ব একাদশের হয়ে। তাঁর চেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন একজনই—ভারতের রোহিত শর্মা, ১৪৮টি।

Also Read: গ্র্যান্ড স্লামকে বিদায় জানানো সানিয়া মির্জাকে যে বার্তা দিলেন স্বামী শোয়েব মালিক

২৭
ক্যারিয়ারে ২৭টি ভিন্ন ভিন্ন দলের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলেছেন শোয়েব। পাকিস্তান ছাড়া সবচেয়ে বেশি ৬৪টি ম্যাচ খেলেছেন শিয়ালকোট স্ট্যালিয়নসের হয়ে।

১২ হাজার ২৮০

৪৯৯টি ম্যাচে শোয়েবের রান। টি-টোয়েন্টিতে তাঁর চেয়ে বেশি রান আছে শুধু ক্রিস গেইলের, ১৪ হাজার ৫৬২।

মিরপুরে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছে শোয়েব মালিককে

৭৫

ক্যারিয়ারে ৭৫টি ৫০ বা তার বেশি রানের ইনিংস খেলেছেন শোয়েব। এ তালিকায় তাঁর ওপরে আছেন ছয়জন। তবে ক্যারিয়ারে কখনোই তিন অঙ্কের দেখা পাননি তিনি। টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি ছাড়া এত বেশি ফিফটি নেই আর কারও।

১৬২

ক্যারিয়ারে ১৬২টি উইকেটও আছে তাঁর। দুবার পেয়েছেন ইনিংসে ৫ উইকেটের দেখা।

৫১

বিপিএলে ঢাকার বিপক্ষে ম্যাচটি শোয়েবের ৫১তম। ২০১৫ সালে প্রথমবার বাংলাদেশে খেলতে এসেছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের হয়ে। এরপর খেলেছেন চিটাগং ভাইকিংস, রাজশাহী রয়্যালস ও রংপুর রাইডার্সের হয়ে। এখন পর্যন্ত ৮ ফিফটিতে বিপিএলে করেছেন ১ হাজার ২৭৬ রান। বিপিএলে বিদেশিদের মধ্যে তাঁর চেয়ে বেশি রান আছে শুধু গেইলের, ১ হাজার ৭২৩।

Also Read: মালিক–আমিরদের পাকিস্তান দলে ফেরার দরজা খোলা

৪১

টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে ৪১ বার ম্যাচসেরা হয়েছেন শোয়েব। এ সংস্করণে তাঁর চেয়ে বেশি ম্যাচসেরা হয়েছেন দুজন—ক্রিস গেইল (৬০) ও এবি ডি ভিলিয়ার্স (৪২)।

৮৯

২০০৫ সালে টি-টোয়েন্টি অভিষেকের পর থেকে টানা ৮৯ ম্যাচ শূন্য রানে আউট না হয়েই কাটিয়েছিলেন শোয়েব। ২০১৯ সাল পর্যন্ত সেটি ছিল রেকর্ড। উস্টারশায়ারের বেন কক্স পরে ভাঙেন সে রেকর্ড। তিনি প্রথম শূন্য রানে আউট হন ৯৬তম ম্যাচে গিয়ে।