Thank you for trying Sticky AMP!!

আবারও ফুটবল বিশ্বকাপে খেলবে ভারত

এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ বাছাইপর্বের প্রথম রাউন্ড পার হতে না পারা ভারতই খেলবে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ আর বিশ্বকাপের চূড়ান্ত বাছাইপর্ব খেলতে হচ্ছে বাংলাদেশকে । ফাইল ছবি
>২০১৭ সালে স্বাগতিক হিসেবে ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে খেলেছিল ভারত। এবার স্বাগতিক হিসেবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে খেলবে তারা।

কপালে থাকলে ঠেকায় কে! সৌভাগ্যের হাত ধরে একেবারে বিশ্বকাপ ফুটবলের মঞ্চে। সাম্প্রতিক সময়ে সব চেয়ে ভাগ্যবান দল বলা যেতে পারে ভারতের কিশোরী ফুটবল দলকে। এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বের দুই রাউন্ডের প্রথম পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছে ভারত। যে দলটি এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপেই জায়গা করে নিতে পারেনি, স্বাগতিক হিসেবে এখন সে দলটিই খেলবে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ। আর বাছাইপর্বের দুই রাউন্ড পার হয়ে আসা বাংলাদেশ কেবল জায়গা করে নিয়েছে বাছাইয়ের চূড়ান্ত পর্বে।

খোলাসা করে বললে তিনটি ধাপ পেরিয়ে খেলতে হয় বিশ্বকাপ। দুই ধাপ পেরিয়ে গিয়ে এখন সবচেয়ে কঠিন পর্বের সামনে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। অর্থাৎ সেপ্টেম্বরে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপে খেলা আট দলের সেরা তিনটি খেলবে বিশ্বকাপ। সেখানে এশিয়ান বাছাইপর্বের প্রথম রাউন্ড পার হতে না পারা ভারতই স্বাগতিক হিসেবে সবার আগে চলে গেল বিশ্বকাপে। তিন দিন আগে মায়ামিতে অনূর্ধ্ব-১৭ নারী বিশ্বকাপের স্বাগতিক হিসেবে ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ভারতের নাম ঘোষণা করাতেই প্রতিবেশী দেশটির সামনে খুলে যায় প্রথমবারের মতো নারী বিশ্বকাপে খেলার দুয়ার। এর আগে ২০১৭ সালে স্বাগতিক হিসেবে ছেলেদের অনূর্ধ্ব- ১৭ বিশ্বকাপে খেলেছিল ভারত। আর যেকোনো পর্যায়ে মেয়েরা এবারই প্রথম খেলতে যাচ্ছে বিশ্বকাপ। ২০২০ সালের এ বিশ্বকাপের চূড়ান্ত দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

এবার দেখা যাক বাছাইপর্বের সারসংক্ষেপ। দক্ষিণ এশিয়া থেকে বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যারা পেয়েছে এশিয়ার সেরা আটটি দেশ নিয়ে সেপ্টেম্বরের বাছাইয়ের চূড়ান্তপর্বের টিকিট। অন্যদিকে, মূল পর্বে খেলা তো দূরের কথা, বাছাইপর্বের প্রথম পর্বের বাধাই পেরোতে পারেনি ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্য তিনটি দেশ নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান।