Thank you for trying Sticky AMP!!

'পুঁচকে'দের নিয়েই বড় জয়

তরুণেরা এনে দিয়েছে বড় জয়। ছবি: প্রথম আলো

টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন বাঁচা মরার ম্যাচেই নেই দলের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার জামাল ভূঁইয়া ও সেন্টারব্যাক ইয়াসিন খান। মাথার ওপর জয়ের চাপ, সঙ্গে নেই সেরা দুই খেলোয়াড়।

ফিলিস্তিনের বিপক্ষে খেলা একাদশ ভেঙে চুরে চার পরিবর্তন নিয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দল সাজালেন জেমি ডে। অভিষেক হলো মিডফিল্ডার মানিক মোল্লার। মাঠে নামার আগে এই দল নিয়ে কত শঙ্কা! অথচ দুর্দান্ত খেলেই ৩-০ গোলের বড় জয় নিয়ে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের সেমিফাইনালে পা রাখল বাংলাদেশ। আক্রমণে ছড়াল সৌরভ। অথচ গতকাল খেলা একাদশই নাকি বাংলাদেশের সবচেয়ে তারুণ্য নির্ভর দল। এমনটাই দাবি করছেন বাংলাদেশের কোচ জেমি ডে।

ক্লাবে নিবন্ধনকৃত বয়স অনুযায়ী গতকাল খেলা একাদশের মোট বয়স ২৪৮। অর্থাৎ গড় বয়স ২২ বছরের একটু বেশি। কোচ জানালেন, ‘খেয়াল করলে দেখবেন গতকালের একাদশটি ছিল জাতীয় দলের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ একাদশ। এর আগে এত কম বয়সী খেলোয়াড় নিয়ে বাংলাদেশ খেলেছে বলে আমার বিশ্বাস হয় না।’

দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় ও গোলরক্ষক আশরাফুল রানার বয়স ৩১। বয়সের বিচারে এর পরে ডিফেন্ডার তপু বর্মণের বয়স ২৫। অন্য তিন ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষ, রিয়াদুল হাসান ও রহমত মিয়ার বয়স বিশের ঘরে। অর্থাৎ রক্ষণভাগের গড় বয়স ২১ একটু বেশি। মাঝমাঠে খেলা সবচেয়ে অভিজ্ঞ সোহেল রানার বয়স ছিল ২৪। অভিষিক্ত মানিক মোল্লার বয়সও তাই। দুই উইঙ্গার মোহাম্মদ ইব্রাহিমের ২২ ও সাদ উদ্দিনের ২১। দুই স্ট্রাইকার মাহবুবুর রহমানে ২০ ও মতিন মিয়ার ২১।