Thank you for trying Sticky AMP!!

৫৯০ কোটি বার দেখা হয়েছে গ্যাংনাম স্টাইল ভিডিও

ইউটিউবে কোনো একটি ভিডিওর প্রথম ১০০ কোটি ভিউ

২১ ডিসেম্বর ২০১২

প্রথম কোনো ভিডিও হিসেবে ইউটিউবে ১০০ কোটি (১ বিলিয়ন) ভিউয়ের মাইলফলক স্পর্শ করে দক্ষিণ কোরিয়ার সংগীতশিল্পী সাইয়ের ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ ভিডিও।

২১ ডিসেম্বর ১৯২৯

অটোমেটিক্যালি প্রোগ্রামড টুলস (এপিটি) ও অটোমেটেড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইনের (এইডি) নির্মাতা ডগলাস টি রস চীনের ক্যানটনে জন্মগ্রহণ করেন।

২১ ডিসেম্বর ১৯৬৮

নাসার অ্যাপোলো মহাকাশ কর্মসূচির অ্যাপোলো গাইডেন্স কম্পিউটারে (এজিসি) প্রথম ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি) ব্যবহার করা হয়েছিল।

২১ ডিসেম্বর ২০০৯

ইলেকট্রনিকস পণ্য নির্মাতা স্যানিও কিনে নিয়ে নিজেদের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বানায় আরেক প্যানাসনিক।

২১ ডিসেম্বর ২০১২
ইউটিউবে গ্যাংনাম স্টাইলের ১০০ কোটি ভিউ
প্রথম কোনো ভিডিও হিসেবে ইউটিউবে ১০০ কোটি (১ বিলিয়ন) ভিউয়ের মাইলফলক স্পর্শ করে দক্ষিণ কোরিয়ার সংগীতশিল্পী সাইয়ের বানানো ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ ভিডিও। ২০১৫ সালের জুলাইয়ে বেবি নামের একটি ভিডিও গ্যাংনামের ভিউ টপকে যায়। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ইউটিউবে দুই শতাধিক ভিডিও ১০০ কোটি ভিউয়ের রেকর্ড করেছে। এদিকে গ্যাংনাম স্টাইলের বর্তমান ভিউ ৫৯০ কোটির বেশি।

ডগলাস রস

২১ ডিসেম্বর ১৯২৯
ডগলাস রসের জন্ম
অটোমেটিক্যালি প্রোগ্রামড টুলস (এপিটি) ও অটোমেটেড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইনের (এইডি) নির্মাতা ডগলাস টি রস চীনের ক্যানটনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ওবারলিন কলেজ থেকে স্নাতক এবং ১৯৫৪ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এমআইটিতে বিভিন্ন পদে থেকে বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রকল্পে কাজ করেছেন। ডগলাস রস ইলেকট্রনিক সিস্টেম ল্যাবরেটরির কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন গ্রুপের প্রধান ছিলেন। এমআইটির কম্পিউটার–এইডেড ডিজাইন প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী ছিলেন। তিনি এপিটি তৈরি করেন, যা এখন আন্তর্জাতিক মানে পরিণত হয়েছে। আর কম্পিউটার-এইডেড ডিজাইন তো এখন ক্যাড ও ক্যাম ব্যবস্থা। এই প্রকল্প ওয়ার্লউইন্ড, টিএক্স–০, টিএক্স–২, প্রজেক্ট ম্যাক ও সিটিএসএস কম্পিউটারের সঙ্গে বেশ ভালোভাবেই যুক্ত ছিল।

এজিসির ডিসপ্লে কিবোর্ডের প্রতিলিপি

২১ ডিসেম্বর ১৯৬৮
ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের চন্দ্রযাত্রা
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার অ্যাপোলো মহাকাশ কর্মসূচিতে অ্যাপোলো গাইডেন্স কম্পিউটার (এজিসি) ব্যবহার করা হয়। অ্যাপোলো অভিযানের জন্য নির্দেশনা, মহাকাশে যাত্রাপথ ঠিক করা এবং নিয়ন্ত্রণ অংশের হিসাব–নিকাশ বের করা ছিল এজিসির কাজ। এজিসি ছিল প্রথম কম্পিউটার যেটিতে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি) ব্যবহার করে। আর এ জন্য নভোযানে এক ঘনফুটের থেকেও কম জায়গা লাগে। এজিসির তথ্য ধারণক্ষমতা ছিল ১৫ বিট। ১১ দশমিক ৭ মাইক্রোসেকেন্ড ছিল মেমোরি সাইকেল। নভোচারীরা ডিএসকেওয়াইয়ের (ডিসপ্লে কিবোর্ড) মাধ্যমে এজিসির সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। এর একটি ডিজিটাল পর্দা ছিল। ক্রিয়া ও বিশেষ্য পদের জন্য দুটি আলাদা বোতাম এবং দুই সংখ্যার সংকেত ব্যবহার করতে হতো।

২১ ডিসেম্বর ২০০৯
প্যানাসনিক স্যানিও কিনে নেয়
ইলেকট্রনিকস পণ্য নির্মাতা স্যানিও কিনে নিয়ে নিজেদের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বানায় আরেক ইলেকট্রনিকস পণ্য নির্মাতা প্যানাসনিক। ২০১১ সালে স্যানিও পুরোপুরি প্যানাসনিকে বিলীন হয়ে যায়। তারপরও আইনগতভাবে স্যানিও এখনো টিকে আছে।