Thank you for trying Sticky AMP!!

চলার পথে অনেকেরই নিত্যসঙ্গী এখন গুগল ম্যাপস

গুগল ম্যাপসের যাত্রা শুরু

৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৫

ওয়েবভিত্তিক মানচিত্র ও পথনির্দেশক অ্যাপ্লিকেশন ‘গুগল ম্যাপস’ চালু করে গুগল।

৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৫

হার্ভার্ড মার্ক–১ কম্পিউটারের পেটেন্ট চেয়ে আবেদন করেন সি ডি রেক, এইচ এইচ অ্যাইকেন, এফ ই হ্যামিলটন ও বি এম ডারফি।

৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের আরভাইনে মার্কিন ভিডিও গেম নির্মাতা ও প্রকাশক ব্লিজার্ড এন্টারটেইনমেন্ট ইনকরপোরেটেড প্রতিষ্ঠিত হয়।

৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৫
গুগল ম্যাপসের যাত্রা শুরু
বর্তমানে কোনো জায়গায় যেতে হলে গুগল ম্যাপসের দেখানো পথ অনুসরণ করেন বেশির ভাগ মানুষ। ২০০৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ওয়েবভিত্তিক এই মানচিত্র ও পথনির্দেশক অ্যাপ্লিকেশন চালু করে গুগল। গুগল ম্যাপস এখন স্যাটেলাইট চিত্র, ওপর থেকে তোলা (এরিয়াল) ছবি, স্ট্রিট ম্যাপস, ৩৬০ ডিগ্রি কোণে সড়কের প্যানারোমিক ছবি, সড়কে যান চলাচলের (ট্রাফিক) তাৎক্ষণিক অবস্থা দেখায় এবং হাঁটাপথ, গাড়ি, বাইক বা গণপরিবহনে ভ্রমণের গন্তব্যে পথের নির্দেশনা দেয়। এ ছাড়া পরীক্ষামূলকভাবে আকাশপথের নির্দেশনায় দেখাচ্ছে গুগল ম্যাপস। প্রতি মাসে সারা পৃথিবীতে ১০০ কোটির বেশি মানুষ গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে থাকেন।

গুগল ম্যাপসের মূল নির্মাতা লারস রাসমুসেন (বাঁয়ে) ও জেনস রাসমুসেন

লারস ও জেনস রাসমুসেন নামের দুই ভাই হোয়্যার টু টেকনোলজিস নামে প্রতিষ্ঠানে সি প্লাস প্লাস প্রোগ্রামিং ভাষায় ডেস্কটপ কম্পিউটারের জন্য মানচিত্রের এই প্রোগ্রাম তৈরি করেছিলেন। ২০০৪ সালের অক্টোবর গুগল এই প্রতিষ্ঠানকে অধিগ্রহণ করে। আর মানচিত্রের এই প্রোগ্রামকে ওয়েবভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনে রূপান্তর করে। ২০০৬ সালে গুগল ম্যাপসের মোবাইল সংস্করণ প্রকাশ করা হয়। বর্তমানে ৭৪টি ভাষায় গুগল ম্যাপস পাওয়া যায়।

হার্ভার্ড মার্ক–১ কম্পিউটার

৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৫
হার্ভার্ড মার্ক–১ কম্পিউটারের পেটেন্ট চেয়ে আবেদন
সি ডি রেক, এইচ এইচ অ্যাইকেন, এফ ই হ্যামিলটন ও বি এম ডারফি অটোমেটিক সিকোয়েন্স কন্ট্রোল ক্যালকুলেটর যন্ত্রের পেটেন্ট স্বত্বের জন্য আবেদন করেন। এটি হার্ভার্ড মার্ক–১ কম্পিউটার হিসেবে পরিচিতি পায়। মার্ক–১ ছিল বড় আকারের স্বয়ংক্রিয় ডিজিটাল কম্পিউটার। এটি পাটগণিতের চারটি মৌলিক সমীকরণ সমাধান করতে পারত এবং দশমিকের পর ২৩ সংখ্যা পর্যন্ত হিসাব করতে পারত। এটি গুণ করতে সময় নিত ৫ সেকেন্ডের মতো।

অনেক সফল গেম তৈরি করেছে ব্লিজার্ড এন্টারটেইনমেন্ট

৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১
গেম নির্মাতা ব্লিজার্ড প্রতিষ্ঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের আরভিনে মার্কিন ভিডিও গেম নির্মাতা ও প্রকাশক ব্লিজার্ড এন্টারটেইনমেন্ট ইনকরপোরেটেড প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্লিজার্ড বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ডায়াবলো সিরিজ, হার্থস্টোন, হিরোজ অব দ্য স্টর্ম, ওভারওয়াচ সিরিজ, স্টারক্র্যাফট সিরিজ, ওয়্যারক্র্যাফট সিরিজসহ অনেক সফল ভিডিও গেমের নির্মাতা।

ক্যালিফোর্নিয়ার আরভাইনে ব্লিজার্ডের সদর দপ্তর।

১৯৯১ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেসের তিন স্নাতক—অ্যালেন অ্যাডহাম, মাইকেল মরহাইমে ও ফ্রাঙ্ক পিয়ারসি সিলিকন অ্যান্ড সাইন্যাপস ইনকরপোরেটেড নামে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রথমে অন্য স্টুডিওর জন্য গেম পোর্ট বানাতে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৯৩ সালে নিজেদের সফটওয়্যার তৈরির পর রক এন রোল রেসিং ও দ্য লস্ট ভাইকিংসের মতো গেম তৈরি করে তারা। তখন প্রতিষ্ঠানের নাম বদলে রাখা হয় ক্যাওয়াস স্টুডিও ইনকরপোরেটেড। পরবর্তী সময়ে আবার নাম বদল করে রাখা হয় ব্লিজার্ড এন্টারটেইনমেন্ট। এরপর ব্লিজার্ড নিয়ে আসে ওয়্যারক্র্যাফট: অর্কস অ্যান্ড হিউম্যানস গেম। এরপর একে একে জনপ্রিয় সব গেম আনতে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে বিভিন্ন স্থানে ব্লিজার্ডের ৯টি স্টুডিও ও কার্যালয় রয়েছে।