দেহে আয়রনের ঘাটতি থাকলে শীত ভাব বা কোল্ডনেস বাড়ে।
কারণ, এই খনিজ রক্তের লোহিত কণিকাকে পুরো দেহে অক্সিজেন বয়ে নিতে সহায়তা করে।
থায়রয়েড হরমোনের ঘাটতি থাকলে সব সময় শীত শীত লাগে।
পরিবারের বয়োবৃদ্ধ ও ব্যথাবেদনায় আক্রান্ত রোগীদের শীতের সময়টা বেশ ভোগায়।
কম ওজনের মানুষদেরও বেশি শীত লাগে। কারণ, দেহে চর্বির পরিমাণ কম থাকলে গরম কম অনুভূত হয়।
বিএমআই (বডি মাস ইনডেক্স) ১৮ দশমিক ৫ অথবা এর কম হলে শীত বেশি অনুভূত হতে পারে।