হাঁটুন, দৌড়ান, ব্যায়াম করুন। শারীরিকভাবে কর্মক্ষম থাকুন। এতে মস্তিষ্কের দুটি কোষের নিউরনের ভেতর স্নায়বিক বৈদ্যুতিক স্পন্দন বৃদ্ধি পায়।
গান শুনুন। এতে মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ সক্রিয় হয়। নিউরোপ্লাস্টিসিটি বাড়ে।
ছবি আঁকুন। এতে মনোযোগ বাড়ে।
অচেনা মানুষের সঙ্গে কথা বলা যে মস্তিষ্কের জন্য ব্যায়াম, আগে জানতেন?
নিরিবিলি সময় কাটান। প্রাকৃতিক পরিবেশে হাঁটুন। সবকিছু থেকে বিরতি নিয়ে গভীরভাবে ভাবুন। একটা ঘটনাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার চেষ্টা করুন। ইতিবাচক চিন্তা করুন।
দাবা খেলুন। যেকোনো পরিকল্পনা বা ভাবনা সাজানো সহজ হবে।
নতুন কোনো ভাষা শিখুন। নতুন কিছু শিখুন। সৃজনশীল কাজে মন দিন। মস্তিষ্ককে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ দিন।
বই পড়ুন। কী পড়লেন, সেই গল্প করুন। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে।
মস্তিষ্ককে মনে রাখতে সাহায্য করতে নাচতেও পারেন।
পর্যাপ্ত ঘুমান। ঘুম স্মৃতিশক্তি বাড়ায়, মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে। সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বাড়ায়। ঘুম নিউরন কোষের বয়স বাড়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়।
বিরতি নিন। যেকোনো কাজের ফাঁকে বা কাজ শেষ করে একটু থামুন।
কর্টিসলের মতো স্ট্রেস হরমোন বা মানসিক চাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন। সামাজিক জীবনযাপন করুন।
সূত্র: মায়ো ক্লিনিক