কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন করা হয়েছে। ছবি: কুয়েত দূতাবাস
কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন করা হয়েছে। ছবি: কুয়েত দূতাবাস

যথাযোগ্য মর্যাদায় কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন করা হয়েছে। গত শনিবার (৭ মার্চ) স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেসকোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’–এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের’ স্বীকৃতি লাভের অসামান্য অর্জনকে স্মরণ করেছে কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাস।

অনুষ্ঠানে কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এস এম আবুল কালামের সভাপতিত্বে ও কাউন্সিলর (রাজনৈতিক) ও দূতালয়প্রধান মোহাম্মদ আনিসুজ্জামানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনান ডিফেন্স এর্টাসি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আবু নাসের ও কাউন্সিলর (ভিসা ও পাসপোর্ট) জহিরুল ইসলাম খান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা সভায় অংশগ্রহণকারীদের একাংশ। ছবি: কুয়েত দূতাবাস
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা সভায় অংশগ্রহণকারীদের একাংশ। ছবি: কুয়েত দূতাবাস

অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত, দোয়া ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

কুয়েত দূতাবাস জানায়, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কুয়েত সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ বাধাগ্রস্ত হয় বা দেশটির সরকারের নির্দেশাবলি অমান্য হয়, এমন কর্মসূচি পালনে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাস বিরত ছিল।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ একটি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান ফলে ছোট পরিসরে ওই ঐতিহাসিক দিবসটি পালন করা হয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।