Thank you for trying Sticky AMP!!

নির্বাচিত আট সাংবাদিকের মধ্যে স্থান পেলেন প্রথম আলোর মোছাব্বের


যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থা থমসন ফাউন্ডেশন ৬০ বছর ধরে সাংবাদিকতার মান উন্নয়নে কাজ করে আসছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংস্থাটি থেকে অনেক সাংবাদিক পুরস্কার ও প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে থমসন ফাউন্ডেশনের সহায়তা গভীরভাবে প্রভাব ফেলেছে, এমন ৮ সাংবাদিকের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে থমসন ফাউন্ডেশন। সেই তালিকায় বিশ্বের আট সাংবাদিকের মধ্যে স্থান পেয়েছেন প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মোছাব্বের হোসেন।

থমসন ফাউন্ডেশন প্রকাশিত ‘৬০ বছর: আমাদের অ্যালামনাইদের গল্প’ নামের সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘থমসন ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ৬০ বছরে আমরা বিশ্বব্যাপী সাংবাদিক এবং মিডিয়া সংস্থাকে সমর্থন ও অনুপ্রাণিত করে আসছি। আমাদের ৬০তম বার্ষিকীর অংশ হিসেবে আমরা আমাদের কয়েকজন অ্যালামনাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের প্রশিক্ষণ তাদের জীবনে কী প্রভাব ফেলেছে, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি।’

থমসন ফাউন্ডেশনের অ্যালামনাইদের নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম আলোর অনুসন্ধানী প্রতিবেদক মোছাব্বের হোসেন ২০১৪ সালে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য থমসন ফাউন্ডেশন থেকে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা প্রতিবেদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশে টেলিকম খাতের আর্থিক দুর্নীতি নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেছিলেন। পুরস্কার গ্রহণের অংশ হিসেবে তিনি লন্ডনে আমাদের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছিলেন।

থমসন ফাউন্ডেশনকে মোছাব্বের হোসেন বলেছেন, “থমসন ফাউন্ডেশনের অনুসন্ধানী পুরস্কার আমার জীবনের জন্য এক অনন্য অর্জন। এই পুরস্কার আমার সাংবাদিকতায় নেতৃত্বের গুণাবলি ও নেটওয়ার্কিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে সহায়তা করেছে।”

প্রতিবেদনে স্থান পাওয়া অন্য সাংবাদিকেরা হলেন আশর্ক আল-আওসাত নিউজের সিনিয়র কূটনৈতিক সম্পাদক ইব্রাহিম হামিদি, শ্রীলঙ্কার টিভি ডেরানার নিউজ অ্যান্ড কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সের জেনারেল ম্যানেজার কেসি সারঙ্গা, দক্ষিণ আফ্রিকার আইওএলের মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিক রবিন-লি, বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশনের আফগানিস্তানের কান্ট্রি ডিরেক্টর শোয়েব শরিফি, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হুই ওং, মিডিয়া ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কের নির্বাহী পরিচালক লেকান ওটুফোডুনরিন এবং সাংবাদিক জিসেলা রোজার্স রদ্রিগেজ।