Thank you for trying Sticky AMP!!

কঙ্গনা রনৌত। আইএমডিবি

এত বিতর্ক, তবু তাঁকে মনে রাখতেই হয়

কয়েক বছর ধরে সেভাবে হিট সিনেমা নেই, তাঁর আলটপকা মন্তব্য নিয়ে প্রায়ই বিতর্ক হয়; তবু হিন্দি সিনেমার দর্শক-সমালোচকদের কাছে কঙ্গনা রনৌত এক সমীহ জাগানিয়া নাম। কারণ, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যত বিতর্কই হোক, কঙ্গনার অভিনয়ের তারিফ করেন সবাই। আজ অভিনেত্রীর জন্মদিন। এ উপলক্ষে হিন্দুস্তান টাইমস অবলম্বনে ছবিতে ছবিতে জেনে নেওয়া যাক তাঁর অন্যতম সেরা চার কাজের কথা।
২০০৬ সালে মোহিত সুরির ‘ও লামহে’ সিনেমায় অভিনয় করেন কঙ্গনা। তাঁর অভিনীত সানা আজিম চরিত্রটি তৈরি হয়েছিল পারভীন ববির আদলে। ধূসর চরিত্রটিতে দুর্দান্ত অভিনয় করে সমালোচকদের মন জয় করেন নেন কঙ্গনা। আইএমডিবি

Also Read: ‘অ্যানিমেল’ নির্মাতার সঙ্গে কেন কাজ করতে চান না কঙ্গনা

২০০৬ সালে মুক্তি পাওয়া মধুর ভান্ডারকরের ‘ফ্যাশন’ কঙ্গনার ক্যারিয়ারের আরেকটি উল্লেখযোগ্য সিনেমা। তরুণ মডেল সোনালি গুজরালের চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। চরিত্রটির নানা সংগ্রাম পর্দায় দারুণভাবে ফুটিয়ে তোলেন অভিনেত্রী। ‘ফ্যাশন’-এ অভিনয়ের জন্য সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। আইএমডিবি
কঙ্গনা অভিনীত সবচেয়ে জনপ্রিয় ও চর্চিত সিনেমা সম্ভবত বিকাশ বেহেলের ‘কুইন’। ছবিটির ‘রানি’ চরিত্রটি ছিল যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং, কিন্তু কঙ্গনা নিজের অভিনয় দিয়ে সেটিকে যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্যভাবে পর্দায় তুলে আনেন। ছবিটির জন্য সেরা অভিনেত্রী হিসেবে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান কঙ্গনা। আইএমডিবি
আনন্দ এল রাইয়ের ‘তনু ওয়েডস মনু’ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে আবার নতুন রূপে ধরা দেন কঙ্গনা রনৌত। ভারতের ছোট শহরের প্রেক্ষাপটে সিনেমা বানিয়ে রাতারাতি জনপ্রিয়তা পান আনন্দ এল রাই। সমালোচকদের প্রশংসার সঙ্গে ছবিটি বক্স অফিসেও সাফল্য পায়। আইএমডিবি