মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন

রাত পোহালেই পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে প্রস্তুত বাঙালি। বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ মঙ্গল শোভাযাত্রা। নতুন বছরের প্রথম দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে বের হয় এই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের এই মঙ্গল শোভাযাত্রা। প্রতিবছর শোভাযাত্রায় মানুষের ঢল নামে, তাদের সঙ্গে থাকে আবহমান বাংলার বিভিন্ন প্রতীক। এবার থাকছে বিশাল আকৃতির মহিষ, টেপা পুতুল, সূর্য, বক, মাছ ইত্যাদি। এগুলো তৈরি করতে রাত-দিন কাজ করছেন চারুকলা অনুষদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। ছবিগুলো শুক্রবারের।

মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা মহিষের কাঠামোটি সংস্কার করতে হচ্ছে শিল্পীদের। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় কে বা কারা মহিষের কাঠামো থেকে কিছু অংশ খুলে পুড়িয়ে দেয়।
মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা মহিষের কাঠামোটি সংস্কার করতে হচ্ছে শিল্পীদের। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় কে বা কারা মহিষের কাঠামো থেকে কিছু অংশ খুলে পুড়িয়ে দেয়।
ধবল বক ও মাছের বিশাল কাঠামোর কাজ প্রায় শেষের দিকে। এখন চলছে নানা রঙে রাঙিয়ে তোলার পালা।
ধবল বক ও মাছের বিশাল কাঠামোর কাজ প্রায় শেষের দিকে। এখন চলছে নানা রঙে রাঙিয়ে তোলার পালা।
বকের গায়ে আঠা দিয়ে রঙিন কাগজ লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বকের গায়ে আঠা দিয়ে রঙিন কাগজ লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা হচ্ছে নানা রং ও আকৃতির মুখোশ।
মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা হচ্ছে নানা রং ও আকৃতির মুখোশ।
কাগজের মণ্ড দিয়ে তৈরি করা বর্ণিল মুখোশ।
কাগজের মণ্ড দিয়ে তৈরি করা বর্ণিল মুখোশ।
রঙিন মা পাখি ও ছানার প্রতীকী কাঠামো।
রঙিন মা পাখি ও ছানার প্রতীকী কাঠামো।