বরিশাল থেকে গ্রিনলাইন-৩-এর যাত্রা বাতিল

ইঞ্জিন বিকল হওয়ায় আজ শুক্রবার দুপুরে নির্ধারিত সময়ে বরিশাল থেকে ঢাকা উদ্দেশে যাত্রা করতে পারেনি দ্রুতগামী জলযান (ওয়াটার বাস) গ্রিনলাইন-৩। ফলে ৬০০ বেশি যাত্রী দুর্ভোগে পড়েন।
ইঞ্জিন বিকল হওয়ায় আজ শুক্রবার দুপুরে নির্ধারিত সময়ে বরিশাল থেকে ঢাকা উদ্দেশে যাত্রা করতে পারেনি দ্রুতগামী জলযান (ওয়াটার বাস) গ্রিনলাইন-৩। ফলে ৬০০ বেশি যাত্রী দুর্ভোগে পড়েন।

ইঞ্জিন বিকল হওয়ায় আজ শুক্রবার দুপুরে নির্ধারিত সময়ে বরিশাল থেকে ঢাকা উদ্দেশে যাত্রা করতে পারেনি দ্রুতগামী জলযান (ওয়াটার বাস) গ্রিনলাইন-৩। ফলে ৬০০ বেশি যাত্রী দুর্ভোগে পড়েন।

যাত্রীরা জানান, জলযানটি বিকেল তিনটায় বরিশাল ঘাট ছাড়ার ত্যাগ করার কথা ছিল। নির্ধারিত সময়ের আগেই যাত্রীরা আসন নেওয়ার পর কর্তৃপক্ষ যানটির যাত্রা বাতিল করে বিষয়টি যাত্রীদের জানায়।

রাত ৯টায় ঢাকা থেকে গ্রিনলাইন-২ নামে একই প্রতিষ্ঠানের আরেকটি জলযান বরিশালে এনে যাত্রী নিয়ে বরিশাল ত্যাগ করার কথা রয়েছে। তবে জলযানটির ইঞ্জিন বিকল হওয়ার খবরে অনেক যাত্রী তাঁদের যাত্রা বাতিল করেছেন। জলযানটিতে বেশির ভাগ যাত্রীই ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসে কর্মস্থলে ফিরছিলেন।

গ্রিনলাইন ওয়াটার ওয়েজের ব্যবস্থাপক শামসুল আরেফিন প্রথম আলোকে বলেন, নির্ধারিত সময়েই বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে গ্রিনলাইন-৩ এর যাত্রা করার সব ধরনের প্রস্তুতি ছিল। যাত্রীরাও যাঁর যাঁর আসন নিয়েছিলেন। কিন্তু আকস্মিকভাবে ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় যাত্রা বাতিল করা হয়। পরে ঢাকা থেকে গ্রিনলাইন-২ নামে অপর একটি জলযান বরিশালে এনে রাত ৯টায় যাত্রীদের ঢাকায় পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বরিশাল কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বিকেলে প্রথম আলোকে বলেন, ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়লে গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষ তাদের নির্ধারিত যাত্রা বাতিল করে দেয়। জলযানটিতে ৬০০ মতো যাত্রী ছিল। এদের মধ্যে অন্তত ১০০ যাত্রী টিকিট ফেরত নিয়ে নিয়েছেন। জলযানটি বরিশাল বন্দরেই নোঙর করা আছে।