ছাত্রের প্রশ্নের উত্তর দিতে না পেরে অনশনে...

>ফাঁস হওয়া প্রশ্নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তিপ্রক্রিয়া বাতিলসহ চারটি দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদালয়ের আইন বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আখতার হোসেন দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনশন শুরু করেছেন। ২০১৫-১৬ সেশনে ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ১৪তম হওয়া আখতার হোসেন জানান, ভর্তি-ইচ্ছুক ১৩ জন ছাত্রকে তিনি পড়াতেন। এবার প্রশ্নপত্র ফাঁসের পর ছাত্রদের একজনের প্রশ্ন ছিল, ‘স্যার, আমরা এত পড়াশোনা করলাম, কিন্তু প্রশ্ন ফাঁস হওয়ায় আমরা কি চান্স পাব? তাহলে কি আমরা দুর্নীতির কাছে হেরে গেলাম? ’ ছাত্রের কাছে এই প্রশ্নের সদুত্তর দিতে না পারাই ছিল আখতার হোসেনের আমরণ অনশনে বসার প্রধান কারণ।

এই প্রতিবেদন লেখার সময় সন্ধ্যা সাতটার দিকে তিনি জানান তাঁর অনশন চলছে।

আখতার বলেন, ‘ফাঁস হওয়া প্রশ্নে পরীক্ষা নিয়ে ভর্তিপ্রক্রিয়া কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। আমি চাই “ঘ” ইউনিটের পরীক্ষা পুনরায় নেওয়া হোক। আমার এই মূল দাবি মেনে নেওয়ার আগ পর্যন্ত আমি আমার আমরণ অনশন চালিয়ে যাব।’
আখতার বলেন, ‘ফাঁস হওয়া প্রশ্নে পরীক্ষা নিয়ে ভর্তিপ্রক্রিয়া কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। আমি চাই “ঘ” ইউনিটের পরীক্ষা পুনরায় নেওয়া হোক। আমার এই মূল দাবি মেনে নেওয়ার আগ পর্যন্ত আমি আমার আমরণ অনশন চালিয়ে যাব।’
তাঁর অন্যান্য দাবিগুলো হলো, ‘আমি প্রশ্নপত্রের নিরাপত্তা চাই। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১ মিনিট আগেও প্রশ্নপত্র পাওয়া গেলে সেটাও প্রশ্ন ফাঁস।’
তাঁর অন্যান্য দাবিগুলো হলো, ‘আমি প্রশ্নপত্রের নিরাপত্তা চাই। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১ মিনিট আগেও প্রশ্নপত্র পাওয়া গেলে সেটাও প্রশ্ন ফাঁস।’
‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পর্যন্ত যারা জালিয়াতি করে ভর্তি হয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে বহিষ্কার করতে হবে।’
‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পর্যন্ত যারা জালিয়াতি করে ভর্তি হয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে বহিষ্কার করতে হবে।’
‘আর যারা এই প্রশ্নফাঁসের মতো এই ঘৃণ্য অপরাধে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।’
‘আর যারা এই প্রশ্নফাঁসের মতো এই ঘৃণ্য অপরাধে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।’