কুতিনহো: হ্যালো, কে?
ক্লপ: কিরে, তুই আমার নম্বর ডিলিট কইরা দিছস নাকি?
কুতিনহো: আপনি কে, ভাই?
ক্লপ: ওই ব্যাটা, আমি তোর বাপেরও ভাই।
কুতিনহো: আচ্ছা, বুঝলাম। তো বলেন আপনে কে?
ক্লপ: আমি ক্লপ, ইয়ুর্গেন ক্লপ।
কুতিনহো: নাহ্! কলপ-কুলুপ-কাউকে আমি চিনি না।
ক্লপ: কুতিনহো, তুই আমারে চিনস না! আমি লিভারপুলের কোচ!
কুতিনহো: কোন পুল? সুইমিংপুল না খেলার পুল?
ক্লপ: তুই নাটক করস না? আগে বল বার্সায় গেলি ক্যান?
কুতিনহো: আমার বয়সে তো আমি দেখি নাই। আপনি দেখছেন, লিভারপুল কোনোদিন ট্রফি জিতছে?
ক্লপ: দেখ, তোরে আমি ভাই ভাবছিলাম। তুই গুটিবাজি করলি!
কুতিনহো: আমি আপনারে কাকা ভাবছিলাম।
ক্লপ: ওহ্! ব্রাজিলের প্লেয়ার কাকা! ভালো করছস।
কুতিনহো: আরে কাক্কু, কাউয়ার ডাক ‘কা কা’ ভাবছিলাম।
ক্লপ: ওই, তুই চইলা আয়। লিভারপুল এবার কাপ জিতব। আর তোরে তো ১০ নম্বর জার্সিও দেয় নাই।
কুতিনহো: কাপ আপনি জেতেন। চায়ের কাপ! কোনো সমস্যা নাই। আর হাতেম আলী ক্লাবেও ১০ নম্বর জার্সি আছে! পইরা কী লাভ?
ক্লপ: ঠিক আছে। ভালো থাক। পারলে আসিস।
কুতিনহো: কাক্কু, আমারে আর ফোন দিয়েন না। এরপর ফোন দিলে কিন্তু ব্লক মইরা দিমু।