
বিশ্বের কিছু দেশে ২৯ ফেব্রুয়ারি ব্যাচেলর ডে বা সিঙ্গেল ডে হিসেবে পালিত হয়। সে উপলক্ষেই এই অনুসন্ধানী ফিচার।
গবেষক
একজন ব্যাচেলরের সফলভাবে প্রেম চালিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো সে আর ব্যাচেলর থাকে না।
শিক্ষক: একজন ব্যাচেলরের বয়স তার মানের ব্যস্তানুপাতিক, বয়স যত বাড়তে থাকে মান তত কমতে থাকে।
চিকিৎসক: প্রকৃতিগতভাবে একজন ব্যাচেলরের চুল পাকতে পারে, এতে বয়সের সম্পূর্ণ বা আংশিক কোনো সম্পর্ক নেই।
প্রকৌশলী: ব্যাচেলরদের ক্যারেক্টারস্টিকস-কার্ভ অনেক হাইয়ে থাকে, তা কখনো হয়তো নষ্ট হতে পারে কিন্তু কখনো লো হবে না, এটা গ্যারান্টি।
অফিসের বস: একজন ব্যাচেলরের অফিসে খাওয়ার কোনো লাঞ্চ বক্স নেই; কারণ খালি লাঞ্চ বক্স দিয়ে সে কী করবে?
ব্যাচেলর সাহিত্যিক: আমার বাপ-দাদাও একসময় ব্যাচেলর ছিলেন, এটা আমার জন্য দারুণ গৌরবের। আমার পরবর্তী বইয়ের নাম একজন ব্যাচেলরের ৩০ বছর।

রাজনৈতিক নেতা: আমি একদিন ব্যাচেলরদের জন্য পুনর্বাসনকেন্দ্র খুলব, আমি তাদের দুইবেলা ভাত, তিনবেলা নাশতা খেতে দেব। ব্যাচেলররাও তাদের অধিকার নিয়ে যুগ যুগ ধরে সমাজে বেঁচে থাকবে। আর বিয়ের পরও যারা ব্যাচেলর সেজে মজা নিচ্ছে এবং নিজেদের বিবাহিত-ব্যাচেলর প্রমাণ করার চেষ্টা করছে, তাদের প্রতি আমি তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানাচ্ছি। এবং এর সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ তদন্ত ও বিচারেরও জোর দাবি জানাচ্ছি।
মানবাধিকার কর্মী
ব্যাচেলরকে ভালোবাসুন, সময় দিন, কাছে টানুন, বিশ্বাস করুন। এরপর আর তারা ব্যাচেলর থাকবে না।
বাড়িওয়ালা: ব্যাচেলরদের কাছে আমি বাড়িভাড়া দিতে চাই না। কারণ আমিও একসময় ব্যাচেলর ছিলাম এবং আমি জানি ব্যাচেলর কী জিনিস!
ব্যাচেলর ভাড়াটে: আমি একজন গর্বিত ব্যাচেলর। কারণ বাড়িওয়ালার বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া বিয়ের উপযুক্ত মেয়ে থাকা সত্ত্বেও আমাকে বাড়িভাড়া দিয়েছেন।
বিবাহিত ব্যাচেলর: যে জীবন থেকে একবার পালিয়ে গেলে আর ফিরে যাওয়া যায় না, সেটাই ব্যাচেলর জীবন।