'সারা দেশের মানুষ আছে সাকিবদের সঙ্গে'

দিল্লি থেকে আসা বাংলাদেশের কূটনৈতিক কর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ দল। ছবি: সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়
দিল্লি থেকে আসা বাংলাদেশের কূটনৈতিক কর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ দল। ছবি: সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়

দেরাদুনের হোটেল রিজেন্টা এলপি ভিলাস আজ বিকেলে পরিণত হয়েছিল এক টুকরো বাংলাদেশে। সাকিবদের সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি থেকে চলে এলেন বাংলাদেশের কূটনৈতিক কর্তারা। সাকিবদের সঙ্গে তাঁরা সময় কাটালেন, ভালো খেলতে অনুপ্রাণিত করলেন, উপহারও দিলেন।

দিল্লিতে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীর ক্রিকেট নিয়ে অনেক কৌতূহল। দেরাদুন থেকে প্রথম আলোর প্রতিনিধি সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, হাইকমিশনার খেলোয়াড়দের কাছে জানতে চান, তিন সংস্করণে যে পরিমাণ খেলা হয় এতে মানিয়ে নিতে তাঁদের অসুবিধা হয় কি না, রোজার সময় খেলতে অসুবিধা হয় কি না ইত্যাদি। খেলোয়াড়েরা জানান, সংস্করণ বদলানোর সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের খেলার ধরন বদলাতে হয়। তাঁরা চেষ্টা করেন প্রতিটি সংস্করণে ঠিকভাবে মানিয়ে নিতে, প্রতিদ্বন্দ্বিতা ক্রিকেটে সব পরিস্থিতিতে খেলতে নিজেদের তৈরি রাখতে।

দিল্লিতে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীর সঙ্গে সাকিব আল হাসান। ছবি: প্রথম আলো
দিল্লিতে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীর সঙ্গে সাকিব আল হাসান। ছবি: প্রথম আলো

মোয়াজ্জেম আলীর সঙ্গে দেরাদুনে আসেন ডেপুটি হাই কমিশনার রকিবুল হক, বাংলাদেশের মিনিস্টার প্রেস ফরিদ হোসেন ও সেকেন্ড সেক্রেটারি জাকির আমির। সবাই সপরিবারে এসেছেন আজকের ম্যাচটা দেখবেন বলে। সবাই বাংলাদেশ দলকে উজ্জীবিত করেছেন। শুভ কামনা জানিয়েছেন। হাইকমিশনার মোয়াজ্জেম আলী খেলোয়াড়দের বলেন, ‘সারা দেশের মানুষ আপনাদের সঙ্গে আছে। সবাই আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। নিজেদের পিছিয়ে রাখার কোনো কারণ নেই।’

পরে হাইকমিশনারের স্ত্রী দিল্লি থেকে নিয়ে আসা উপহার দেন দলের সবাইকে।