মোমেন্ট অব দ্য ম্যাচ: পতাকার সঙ্গে উদ্যাপন

১ / ১
চোটের কারণে সেমিফাইনালে তাঁর খেলারই কথা ছিল না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাঠে নেমে খেলেছেনও দারুণ। নিখুঁত এক ক্রস থেকে দলের সমতাসূচক গোলে ‘অ্যাসিস্ট’ করেছেন সিমো ভরসালিয়োকো। ৬৮ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে তাঁর বাতাসে ভাসানো ক্রসে পা ছুঁইয়ে গোল করেন পেরিসিচ। ভরসালিয়োকো কিন্তু তখনো জানতেন না ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে তাঁর দেশ ক্রোয়েশিয়া। শেষ বাঁশি বাজার পর তাঁরা দেখা পেয়েছেন সেই ইতিহাসের। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল! এই আনন্দে ভরসালিয়োকো মাঠের মধ্যেই দেশের পতাকাকে যেন বানিয়ে নিলেন জীবনের ‘ধ্রুবতারা’। ভরসালিয়োকোর পুলকিত চোখমুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে দেশ আর পতাকাকে গৌরব এনে দিতে পেরে তিনি কতটা আনন্দিত!
চোটের কারণে সেমিফাইনালে তাঁর খেলারই কথা ছিল না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাঠে নেমে খেলেছেনও দারুণ। নিখুঁত এক ক্রস থেকে দলের সমতাসূচক গোলে ‘অ্যাসিস্ট’ করেছেন সিমো ভরসালিয়োকো। ৬৮ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে তাঁর বাতাসে ভাসানো ক্রসে পা ছুঁইয়ে গোল করেন পেরিসিচ। ভরসালিয়োকো কিন্তু তখনো জানতেন না ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে তাঁর দেশ ক্রোয়েশিয়া। শেষ বাঁশি বাজার পর তাঁরা দেখা পেয়েছেন সেই ইতিহাসের। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল! এই আনন্দে ভরসালিয়োকো মাঠের মধ্যেই দেশের পতাকাকে যেন বানিয়ে নিলেন জীবনের ‘ধ্রুবতারা’। ভরসালিয়োকোর পুলকিত চোখমুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে দেশ আর পতাকাকে গৌরব এনে দিতে পেরে তিনি কতটা আনন্দিত!