কাগজের পাখি

সকাল নয়টার বাতাসে উড়ে যাচ্ছে থ্যাংকস নোট। নুড়ি এবং নিষ্ঠুরতা।

অক্ষরের বিলবোর্ড আর মোচড়ানো পথে নামতেই মুছে যাচ্ছে আহত রাতের চিহ্ন। শার্ট-প্যান্টের ভেতরে সেলাইযুক্ত মানুষ বাসের কোনায় ঝিমুতে ঝিমুতে ভাবে, লেবু গাছের মাটিতে এটা নামতা শিক্ষার ফল। নামতা ভুলের শাস্তি নগদ-নগদ। শিক্ষক হোয়াইট বোর্ডে লিখে দিয়েছেন, ‘কাগজের পাখি অভিশপ্ত; ডালে বসে তোতলায়’।

এই দর্শনে শ্যামলা হচ্ছে রজনীগন্ধার ডাঁটা। সিলকি স্টাইলের দপ্তরি বাজাচ্ছেন পিতলের ঘণ্টা। গোলাকার, ভারী এই ঘণ্টাটির সাথে সূর্য সাহেবের মিল।

নিম গাছকে ঝাঁকালে বিকাল বেরোয়। হাতির শুঁড়ের মতো উঁচু হয়ে নামে আগামী কালের রোদ। বাচ্চারা সে রোদে কুত কুত খেলে... ছোট গাঙ...বড় গাঙ...