অভিবাসন খাত-সংশ্লিষ্টদের সতর্ক থাকার অনুরোধ ২৭ সাংবাদিকের

‘জার্নালিস্ট ফোরাম অন মাইগ্রেশন’ নামে সাংবাদিকদের একটি কমিটির সঙ্গে যুক্ত নয় বলে বিবৃতি দিয়েছেন অভিবাসন খাতে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের ২৭ জন সাংবাদিক।

আজ মঙ্গলবার পাঠানো ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বিভিন্ন মাধ্যমে তাঁরা জানতে পেরেছেন ‘জার্নালিস্ট ফোরাম অন মাইগ্রেশন’ নামে একটি কমিটি গঠিত হয়েছে। কিন্তু ২০১৪ সালে অভিবাসন বিষয়ে রিপোর্টার্স ফর বাংলাদেশি মাইগ্রেন্টস (আরবিএম) নামে একটি আহ্বায়ক কমিটি থাকলেও সেটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি। কাজেই এই ২৭ জন সাংবাদিকের সঙ্গে জার্নালিস্ট ফোরাম অন মাইগ্রেশন নামে কোনো সংগঠনের সম্পর্ক নেই। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও এর অধীন সব সংস্থা, বায়রা এবং অভিবাসনবিষয়ক বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেছেন ওই ২৭ সাংবাদিক।

বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন যুগান্তরের মাসুদ করিম, জনকণ্ঠের ফিরোজ মান্না, দ্য ইনডিপেনডেন্ট পত্রিকার আনিসুর রহমান খান, এটিএন বাংলার কেরামত উল্লাহ বিপ্লব, ডেইলি অবজারভারের মহসীনুল করিম, ইউএনবির মাসউদুল হক, বিডিনিউজের নুরুল ইসলাম হাসিব, প্রথম আলোর শরিফুল হাসান, ডেইলি স্টারের বেলাল হোসেন, কালের কণ্ঠের হায়দার আলী, সমকালের রাজিব আহমেদ, ভোরের কাগজের শফিউল আল ইমরান, সংবাদের গৌতম ঘোষ, মানবজমিনের রোকনুজ্জামান পিয়াস, মাইগ্রেশন নিউজ বিডি.কমের সম্পাদক রবিউল ইসলাম, দ্য রিপোর্ট ২৪–এর কাওসার আজম, ঢাকা টাইমসের মহিউদ্দিন মাহী, নিউএজের ওয়াসিমউদ্দিন ভুইয়া, ফিন্যানসিয়াল এক্সপ্রেসের আরাফাত আরা, বাংলানিউজের জেসমিন পাপড়ি, জনতার জাহাঙ্গীর খান বাবু, চ্যানেল টোয়েন্টি ফোরের ফাইজুল সিদ্দিকি, এনটিভির রোকনউদ্দিন, সময় টিভির প্রসূন আশীষ, দেশ টিভির ঝর্ণা রায়, যুমনা টিভির আলমগীর হোসেন, এসএ টিভির রিয়াদ আহসান ও বাংলাভিশনের মিরাজ হোসেন গাজী।