কীর্তনখোলা দখলমুক্ত করতে সমঝোতা

বরিশাল নৌবন্দর-সংলগ্ন রসুলপুর চরের বাসিন্দাদের সঙ্গে প্রশাসনের সমঝোতা হয়েছে। সরকারি জমিতে থাকা দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে পুনর্বাসনের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। একই সঙ্গে নদীর তীর থেকে তাঁদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নিতে আহ্বান জানিয়েছে প্রশাসন।
গতকাল রোববার বেলা দেড়টায় জেলা প্রশাসক গাজী মো. সাইফুজ্জামানের নেতৃত্বে প্রশাসনের কর্মকর্তারা রসুলপুর এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তাঁরা চরবাসীর সঙ্গে কথা বলেন।
গত শনিবার কীর্তনখোলার তীর থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। পরে উচ্ছেদ অভিযান সাময়িক স্থগিত রাখা হয়।
জেলা প্রশাসক গাজী মো. সাইফুজ্জামান বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে কীর্তনখোলা দখলমুক্ত করতেই এই অভিযান।’
বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম পরিচালক ও বরিশাল বন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, প্রশাসনের আশ্বাস পেয়ে রসুলপুর চরের দখলদার পরিবারগুলো স্বেচ্ছায় তাদের স্থাপনা অপসারণ শুরু করেছে। আজ সোমবার সীমানা পিলার স্থাপন করা হবে। ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর নতুন করে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হবে।