চতুর্থ ধাপে ৫৬ পৌরসভায় ভোট ১৪ ফেব্রুয়ারি

৩১ পৌরসভায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ও ২৫টিতে কাগজের ব্যালটে ভোট গ্রহণ করা হবে। ঝুঁকিপূর্ণ পৌরসভাগুলোতে ইভিএমে ভোট নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে

চতুর্থ ধাপে ৫৬টি পৌরসভায় আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ করা হবে। এসব পৌরসভায় লড়তে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১৯ জানুয়ারি। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৬ জানুয়ারি।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর আজ রোববার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তিনি জানান, ৫৬টি পৌরসভার মধ্যে ৩১টিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এবং ২৫টিতে কাগজের ব্যালটে ভোট গ্রহণ করা হবে। ভোট হবে সকাল আটটা থেকে টানা বিকেল চারটা পর্যন্ত।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, যেসব পৌরসভাকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করা হয়েছে, সেগুলোতে ইভিএমে ভোটের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাকিগুলোতে ব্যালট পেপারে ভোট হবে।

চতুর্থ ধাপে যেসব পৌরসভায় ভোট হবে সেগুলো হলো ঠাকুরগাঁও সদর ও রানীশংকৈল; রাজশাহীর নওহাটা, গোদাগাড়ী ও তাহেরপুর; লালমনিরহাট সদর ও পাটগ্রাম; নরসিংদী সদর ও মাধবদী; রাজবাড়ী সদর ও গোয়ালন্দ; বরিশালের মুলাদী ও বানারীপাড়া; শেরপুর সদর ও শ্রীবরদী; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ; নাটোর সদর ও বড়াইগ্রাম; খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা, বান্দরবান সদর; বাগেরহাট সদর; সাতক্ষীরা সদর; হবিগঞ্জের চুনারুঘাট; কুমিল্লার হোমনা ও দাউদকান্দি; চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ ও পটিয়া; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, হোসেনপুর ও করিমগঞ্জ; টাঙ্গাইলের গোপালপুর ও কালিহাতী; পটুয়াখালীর কলাপাড়া; চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও আলমডাঙ্গা; ফেনীর পরশুরাম; চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ; মাদারীপুরের কালকিনি; নেত্রকোনা সদর; যশোরের চৌগাছা ও বাঘারপাড়া; রাঙামাটি সদর; মুন্সিগঞ্জের মীরকাদিম; শরীয়তপুরের ডামুড্যা; জামালপুরের মেলান্দহ; ময়মনসিংহের ফুলপুর; জয়পুরহাটের আক্কেলপুর ও কালাই; নোয়াখালীর চাটখিল; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া; লক্ষ্মীপুরের রামগতি; ফরিদপুরের নগরকান্দা এবং সিলেটের কানাইঘাট।

ইতিমধ্যে প্রথম ধাপে ২৪টি পৌরসভায় ভোট হয়েছে। ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের ও ৩০ জানুয়ারি তৃতীয় ধাপের ভোট অনুষ্ঠিত হবে।