চোখ ধাঁধানো ১০ ছবি

ছবিগুলোর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলে মনে হতে পারে, আপনার বুঝি মাথা ঘোরাচ্ছে। এগুলো ঠিক ‘স্থির’ ছবি নয়, এমনটাও ভাবতে পারেন। কিন্তু সত্য হলো, এই ১০টি ছবিতে আদতে তেমন কোনো কেরামতি নেই। আসল কেরামতি ছবিতে নয়, আপনার মস্তিষ্কে!

আমরা যা দেখি, তা সব সময় সত্য নয়। মস্তিষ্ক যে চোখকে বোকা বানাতে পারে, এটা তারই প্রমাণ। আমরা দেখি মূলত আলোর প্রতিফলন। একসঙ্গে একাধিক আলোকরশ্মি চোখে প্রতিফলিত হলে মস্তিষ্ক দ্বিধায় পড়ে যায়। খুব সহজ একটা উদাহরণ হলো চলন্ত ট্রেন। ট্রেনে বসে থাকলে হঠাৎ আপনার মনে হতে পারে, ট্রেনটা ছুটছে না বরং পথটাই পেছন দিকে ছুটছে!
মস্তিষ্ক যেন চোখকে বোকা বানাতে না পারে, সে ব্যবস্থাও চাইলে আপনি করতে পারেন। ছবির যেকোনো একটা বিন্দুতে স্থিরদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুন, তখন দেখবেন ছবিটা আর নড়াচড়া করছে না। ইন্টারনেটে এমন অসংখ্য ছবি খুঁজে পাবেন, যা আপনাকে দৃষ্টিভ্রমের অনুভূতি দেবে।

বলুন তো ছবিটা কোন দিকে সরে আসছে? ডান দিকে, না বাঁ দিকে?
বলুন তো ছবিটা কোন দিকে সরে আসছে? ডান দিকে, না বাঁ দিকে?
কোন ‘হার্ট’ চিহ্নটির রং লাল?
কোন ‘হার্ট’ চিহ্নটির রং লাল?
পাতাগুলো কোন পথে ঘুরছে?
পাতাগুলো কোন পথে ঘুরছে?
ছবিটা কি আলোকিত হচ্ছে নাকি অন্ধকার হচ্ছে?
ছবিটা কি আলোকিত হচ্ছে নাকি অন্ধকার হচ্ছে?
ছবির ভেতরে ঢুকে যাচ্ছেন, এমন মনে হচ্ছে কি?
ছবির ভেতরে ঢুকে যাচ্ছেন, এমন মনে হচ্ছে কি?
যেকোনো একটি বলের দিকে স্থিরদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলেই দেখবেন, ছবিটা আর নড়াচড়া করছে না।
যেকোনো একটি বলের দিকে স্থিরদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলেই দেখবেন, ছবিটা আর নড়াচড়া করছে না।
ঢেউ খেলে যায়!
ঢেউ খেলে যায়!
চলছে হৃৎ​কম্পন!
চলছে হৃৎ​কম্পন!
স্রেফ একটা মুখোশ
স্রেফ একটা মুখোশ

সূত্র: ব্রাইটসাইড