নারায়ণগঞ্জে ৭ খুন

২৭ এপ্রিল
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সংযোগ সড়ক থেকে দুপুরের সময় একসঙ্গে সাতজনকে অপহরণ৷

২৮ এপ্রিল
অপহৃত ব্যক্তিদের উদ্ধারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে ব্যাপক বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ৷

৩০ এপ্রিল
শীতলক্ষ্যা নদীতে সাতজনের লাশ ভেসে ওঠে। নূর হোসেনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে পরিবারের মামলা।

১ মে
প্রধান আসামি নূর হোসেনের কার্যালয়ে আগুন।

২ মে
আইনজীবীদের ডাকে নারায়ণগঞ্জে সর্বাত্মক হরতাল। বিএনপি, সিপিবি-বাসদের সমর্থন।

৩ মে
সংসদ ভবনের সামনে নাগরিকদের মানববন্ধনে পুলিশের বাধা। ঘটনার সাত দিন পর নূর হোসেনের বাড়িতে পুলিশের তল্লাশি৷

৪ মে
নিহত নজরুলের শ্বশুর বললেন, ছয় কোটি টাকা নিয়ে র৵াব তাঁর জামাইকে হত্যা করেছে। তিন র৵াব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ।

৫ মে
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের।

৬ মে
তিন র‌্যাব কর্মকর্তাকে অবসর।

৭ মে
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন।

৮ মে
তদন্ত কমিটির কাজ শুরু৷

৯ মে
র‌্যাব -১১-এ নতুন অধিনায়ক

১০ মে
তদন্ত কমিটির কাছে সাক্ষাৎ দিলেন নিহত সাতজনের পরিবারের সদস্যরা।

১১ মে
র‌্যাবের তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ হাইকোর্টের। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে চন্দন সরকারের পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎ।

১২ মে
তদন্ত কমিটির গণশুনানি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নজরুলের পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎ

১৩ মে
নজরুল ও চন্দনের পরিবারের সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাত্৷