এলইডি প্রযুক্তির বাতি তৈরি করে সুপার স্টার

আব্দুল্লাহ আল মামুন: বর্তমানে বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক বাতির বাজারে সুপার স্টার একটি অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড। আলোর খাতে, বিশেষ করে ইনডোর ও বেসিক লাইটিং শ্রেণিতে সুপার স্টার গ্রুপের মার্কেট শেয়ার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে। 

আব্দুল্লাহ আল মামুন: সুপার স্টারের বৈদ্যুতিক বাতিগুলো শুধু বিদ্যুৎ সাশ্রয়ীই নয়, একই সঙ্গে টেকসই এবং নিরাপদ। সর্বাধুনিক এলইডি প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে দীর্ঘস্থায়ী আলো পাওয়া যায়, যা দীর্ঘ সময় জ্বললেও অতিরিক্ত গরম হয় না। পণ্যের মান নিশ্চিত করতে প্রতিটি বাতি কঠোর গুণগত মান পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায়। সাধারণ বাসাবাড়ির আলোকসজ্জার পাশাপাশি সুপার স্টার এখন প্রফেশনাল লাইটিংয়ের দিকেও বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। আধুনিক সময়ের অন্দরসজ্জা, বাণিজ্যিক, শিল্প খাত ও প্রকল্পভিত্তিক আলোকসজ্জা যেমন শপিং মল, অফিস, গার্মেন্টস, ওয়্যারহাউস, রাস্তাঘাট ও বিশেষ স্থাপনা—এসব জায়গায় টেকসই এবং স্মার্ট আলোর সমাধান দিচ্ছে সুপার স্টার।

আব্দুল্লাহ আল মামুন: সুপার স্টারের যাত্রা শুরু হয় ১৯৯৪ সালে, ইনক্যান্ডিসেন্ট বা আইআর বাল্ব দিয়ে। শুরু থেকে প্রতিষ্ঠানটি দেশেই বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক বাতি তৈরি শুরু করে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এলইডি প্রযুক্তিতে রূপান্তর ঘটিয়ে প্রতিষ্ঠানটি আজ একটি পূর্ণাঙ্গ আলো সমাধানদাতা হিসেবে পরিচিত।

আব্দুল্লাহ আল মামুন: বাজারে অনেক ব্র্যান্ড থাকলেও, সুপার স্টারকে বিশেষ করে তোলে এর পণ্যের গুণমান, সহজলভ্যতা এবং বিক্রয়োত্তর সেবা। একজন সচেতন ক্রেতা সুপার স্টারের পণ্য বেছে নেন কারণ—

আব্দুল্লাহ আল মামুন: সুপার স্টারের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল ও লাইটিং শিল্পে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছানো। এর অংশ হিসেবে আধুনিক স্মার্ট লাইটিং প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ, দেশের বাইরে রপ্তানি বাজারে প্রবেশ এবং পণ্যের বৈচিত্র্য বাড়ানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে দক্ষ জনবল গড়ে তোলা এবং স্থানীয় কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতেও সুপার স্টার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আলোকিত আগামী—এই স্লোগানেই সুপার স্টার প্রতিনিয়ত দেশকে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যেতে চায়।