আসন্ন ক্রিকেট বিশ্বকাপের উত্তেজনাকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিতে স্যামসাং নিয়ে এসেছে নতুন টেলিভিশন সিরিজ। সম্প্রতি উন্মোচিত অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ‘সি–সিরিজে’র টেলিভিশনগুলো ১০ সেপ্টেম্বর থেকে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
সি-সিরিজটিকে নিও কিউএলইডি, কিউএলইডি ও ইউএইচডি—তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ৫৫ থেকে ৭৫ ইঞ্চির নিও কিউএলইডির দাম ২ লাখ ৩৯ হাজার ৯০০ টাকা থেকে ৪ লাখ ৯৯ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে। এ ছাড়া ৫৫ ও ৬৫ ইঞ্চির কিউএলইডি টিভিগুলো পাওয়া যাচ্ছে যথাক্রমে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৯০০ টাকা ও ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯০০ টাকায়। ৪৩ থেকে ৬৫ ইঞ্চি সাইজের ইউএইচডি টিভিগুলো পাওয়া যাচ্ছে ৬৫ হাজার ৯০০ থেকে ১ লাখ ৮২ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে।
সি–সিরিজের প্রতিটি টিভি কিনলেই ক্রেতারা পাবেন একটি ফ্রি গিফট বক্স। যার মধ্যে রয়েছে ফ্যান জার্সি, ক্যাপ ও পানির বোতল। সঙ্গে থাকছে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব হওয়ার পাশাপাশি নতুন এই সি-সিরিজে থাকছে স্মার্ট কানেক্টিভিটির মাধ্যমে প্রাইভেসি প্রটেকশন। ফোরকে ভিডিও, দুর্দান্ত সাউন্ড ডেলিভারি, বাউন্ডলেস স্ক্রিন ও চমৎকার স্লিম ডিজাইনের এই টেলিভিশনগুলো নিশ্চিত করবে ছবি দেখার এক দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা। তাই এবারের টেলিভিশনে দেখা বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা হবে স্টেডিয়ামে সরাসরি দেখার মতোই।
সি–সিরিজের প্রতিটি টিভি কিনলেই ক্রেতারা পাবেন একটি ফ্রি গিফট বক্স। যার মধ্যে রয়েছে ফ্যান জার্সি, ক্যাপ ও পানির বোতল। সঙ্গে থাকছে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক। এ ছাড়া করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য রয়েছে ওয়ান-টু-ওয়ান অফার, যার মাধ্যমে গ্রাহকেরা অন্যান্য ছাড়ের পাশাপাশি উপভোগ করতে পারবেন ২৪ মাসের ইএমআই সুবিধা। সঙ্গে আছে ফ্রি ডেলিভারি, ফ্রি ইনস্টলেশন ও ইন-হোম সার্ভিস।
স্যামসাং বাংলাদেশের কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকসের ডিরেক্টর ও হেড অব বিজনেস শাহরিয়ার বিন লুৎফর বলেন, ‘আসন্ন বিশ্বকাপ উপলক্ষে এই নতুন টেলিভিশনগুলো স্যামসাংয়ের সাম্প্রতিক সব উদ্ভাবনের সমন্বয়। ঝকঝকে ছবি ও দারুণ স্পিকারের মাধ্যমে ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য আমরা নিশ্চিত করছি এক অনন্য অভিজ্ঞতা ও সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি।’
উল্লেখ্য, টেলিভিশন ও রেফ্রিজারেটরের ক্ষেত্রে বৈশ্বিকভাবে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড স্যামসাং ইলেকট্রনিকস। রূপান্তরমূলক ধারণা ও প্রযুক্তির মাধ্যমে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস বিশ্বব্যাপী অনুপ্রেরণামূলক এবং অগ্রগতির কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি টিভি, স্মার্টফোন, ওয়্যারেবল ডিভাইস, ট্যাবলেট, ক্যামেরা, ডিজিটাল অ্যাপ্লায়েন্স, মেডিকেল ইকুইপমেন্ট, নেটওয়ার্ক সিস্টেম, সেমিকন্ডাক্টর এবং এলইডি সল্যুশনের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছে।