নির্বাচন পেছানো হবে কি না, সেটা নির্বাচন কমিশনই বলতে পারবে: আইনমন্ত্রী

কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশেষ বর্ধিত সভায় কথা বলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বুধবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা মহিলা ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে
ছবি: প্রথম আলো

নির্বাচন পেছানো হবে কি না, সেটা একমাত্র নির্বাচন কমিশনই বলতে পারবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বুধবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা মহিলা ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে একটি বর্ধিত সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী।

আনিসুল হক বলেন, ‘কসবা-আখাউড়ার মানুষের উন্নয়ন করাই হলো আমার কমিটমেন্ট। স্কুল-কলেজের উন্নয়ন, চাকরির ক্ষেত্রে উন্নয়ন, যোগাযোগের উন্নয়ন, যা মানুষের উপকারে আসে, সে ব্যাপারে আমার কমিটমেন্ট রয়েছে। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি।’

আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত। সেই গণতান্ত্রিক দেশে ভিন্ন অনেক মত থাকতে পারে। ভিন্নমতের লোকেরা কথা বলতে পারেন। সেই অধিকার দেওয়ার ব্যাপারে তাঁদের কোনো দ্বিমত নেই। দেশের শান্তি রক্ষার দায়িত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার।

কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০২৪ উপলক্ষে কসবা মহিলা ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সভাপতিত্ব করেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় বর্ধিত সভায় অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী মো. আজহারুল ইসলাম, মো. আনিছুল হক ভূঁইয়া, রুহুল আমিন ভূঁইয়া, মো. সাইদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এ আজিজ, কসবা পৌরসভার সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন, কসবা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম সরকার, সাধারণ সম্পাদক মো. রুস্তম, উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক আফজাল হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মানিক প্রমুখ।