লবণের প্রকোপ

খুলনায় ফসলি জমি লবণাক্ত হওয়ার হার বেশি। লবণাক্ত জমিতে ফসল হচ্ছে না। ফসলি জমি লবণ পানি ঘের বিস্তৃত হচ্ছে। ফলে ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে খুলনার অসংখ্য পরিবার। ছবিগুলো সম্প্রতি খুলনার দাকোপ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তুলেছেন সাদ্দাম হোসেন

লবণাক্ত জমিতে ফসল হচ্ছে না। ফসলি জমি লবণ পানি ঘের বিস্তৃত হচ্ছে।
লবণাক্ত জমিতে ফসল হচ্ছে না। ফসলি জমি লবণ পানি ঘের বিস্তৃত হচ্ছে।
লবণাক্ততায় জমির উর্বরতা নষ্ট করেছে। কালো হয়ে গেছে মাটি।
লবণাক্ততায় জমির উর্বরতা নষ্ট করেছে। কালো হয়ে গেছে মাটি।
লবণাক্ততার কারণে গ্রাম ছাড়ছে মানুষ। মিস্ত্রি বংশে ৫৩ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও ৬০ জন নারী বসবাস করেন। এর মধ্যে তিনজন পুরুষ শহরে স্থায়ী চাকরি করেন। অন্যরা বছরের তিন মাস নিজেদের ও অন্যের জমিতে কৃষিকাজ করেন। অন্য সময় মাসের ২০ দিন তাদের কোনো কাজ থাকে না।
লবণাক্ততার কারণে গ্রাম ছাড়ছে মানুষ। মিস্ত্রি বংশে ৫৩ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও ৬০ জন নারী বসবাস করেন। এর মধ্যে তিনজন পুরুষ শহরে স্থায়ী চাকরি করেন। অন্যরা বছরের তিন মাস নিজেদের ও অন্যের জমিতে কৃষিকাজ করেন। অন্য সময় মাসের ২০ দিন তাদের কোনো কাজ থাকে না।
উপকূলীয় বেড়িবাঁধ ভেঙে কৃষিজমিতে লবণ পানি প্রবেশ করে। এতে লবণাক্ত হয়ে ওঠা মাটিতে কৃষির বদলে চিংড়ি চাষের দিকে ঝোকেন অনেকে।
উপকূলীয় বেড়িবাঁধ ভেঙে কৃষিজমিতে লবণ পানি প্রবেশ করে। এতে লবণাক্ত হয়ে ওঠা মাটিতে কৃষির বদলে চিংড়ি চাষের দিকে ঝোকেন অনেকে।
নিজ গ্রামে কাজ নেই। তাই এলাকার চাষিরা অন্য জেলায় কাজের সন্ধানে চলে যেতে বাধ্য হন।
নিজ গ্রামে কাজ নেই। তাই এলাকার চাষিরা অন্য জেলায় কাজের সন্ধানে চলে যেতে বাধ্য হন।
চাষের জমির পাশ দিয়ে বহমান লবণাক্ত পানির নালা।
চাষের জমির পাশ দিয়ে বহমান লবণাক্ত পানির নালা।
খুলনাভিত্তিক সংস্থা উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্ম জোটের (ক্লিন) তথ্য অনুসারে ২০০৯ সালের পর খুলনা ও সাতক্ষীরা থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার মানুষ অন্যত্র চলে গেছে। সুনসান পড়ে থাকে অনেকের বসতবাড়ি।
খুলনাভিত্তিক সংস্থা উপকূলীয় জীবনযাত্রা ও পরিবেশ কর্ম জোটের (ক্লিন) তথ্য অনুসারে ২০০৯ সালের পর খুলনা ও সাতক্ষীরা থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার মানুষ অন্যত্র চলে গেছে। সুনসান পড়ে থাকে অনেকের বসতবাড়ি।