সাকরাইন উৎসব

পঞ্জিকামতে, বাংলা পৌষ মাসের শেষের দিন উদ্যাপন করা হয় পৌষসংক্রান্তি। বর্তমানে ‘পৌষসংক্রান্তি’ শুধু ‘সংক্রান্তি’ নামে পরিচিতি লাভ করেছে; আর পুরান ঢাকার মানুষ একে বলে ‘সাকরাইন’। ঘুড়ি ওড়ানো পৌষ বিদায়ী উৎসবের অংশ হয়ে আছে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার পৌষসংক্রান্তি উপলক্ষে পুরান ঢাকার বাড়িতে বাড়িতে ‘সাকরাইন’ উৎসব উপলক্ষে ঘুড়ি ওড়ানো ছাড়াও ছিল নানা আয়োজন। ছবি তুলেছেন সাবিনা ইয়াসমিন

সাকরাইন উৎসবে সন্ধ্যার পর আকাশে ওড়ে নানান রঙের ফানুশ।
সাকরাইন উৎসবে সন্ধ্যার পর আকাশে ওড়ে নানান রঙের ফানুশ।
পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, তাঁতীবাজার, গোয়ালনগর, লক্ষ্মীবাজার, সূত্রাপুর, গেন্ডারিয়া, লালবাগ ও এর আশপাশের এলাকাগুলোতে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্যে ছোট, বড় সকলেই মেতে উঠে সাকরাইন উৎসবে।
পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, তাঁতীবাজার, গোয়ালনগর, লক্ষ্মীবাজার, সূত্রাপুর, গেন্ডারিয়া, লালবাগ ও এর আশপাশের এলাকাগুলোতে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্যে ছোট, বড় সকলেই মেতে উঠে সাকরাইন উৎসবে।
সাকরাইনে রং উড়ানো হয় আকাশে।
সাকরাইনে রং উড়ানো হয় আকাশে।
সন্ধ্যার ঠিক পরে শুরু হয় আগুন মুখে নিয়ে খেলা৷
সন্ধ্যার ঠিক পরে শুরু হয় আগুন মুখে নিয়ে খেলা৷
আগুন মুখে নিয়ে এ খেলা বিপদ হলেও বেশ ঘটা করেই পালন করা হয়।
আগুন মুখে নিয়ে এ খেলা বিপদ হলেও বেশ ঘটা করেই পালন করা হয়।