শিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে এত নিরাপত্তা!

>
  • ৮টি বিভাগে ৩১ জন শিক্ষক নিয়োগ হবে।
  • প্রভাবশালীদের আত্মীয় ও পছন্দের প্রার্থী রয়েছেন।

গত ফেব্রুয়ারিতে কিছু নিয়োগের মতো এই নিয়োগেও স্বজনপ্রীতি ও আর্থিক লেনদেনের আশঙ্কা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ কেউ। কারণ, ওই আটটি বিভাগে শিক্ষক নিয়োগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ ওই এলাকার প্রভাবশালী কারও কারও আত্মীয় ও পছন্দের প্রার্থী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক এক সাধারণ সম্পাদকের স্ত্রী, বর্তমান কোষাধ্যক্ষের ভাতিজার স্ত্রী, কুষ্টিয়ার এক ঠিকাদারের স্ত্রী ও কুষ্টিয়া পুলিশের এক শীর্ষ কর্মকর্তার ভাবি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্রলীগ নেতার পছন্দের প্রার্থীও রয়েছেন। অভিযোগ উঠেছে, এই নিয়োগ কার্যক্রমে যাতে কোনো ঝামেলা না হয়, সে জন্যই এমন নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মাহবুবর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করার জন্য কিছু বহিরাগত আন্দোলন করে আসছে। তাদেরই একজন শনিবার রাতে ফোন করে নিয়োগ বোর্ড বন্ধের হুমকি দেয়। এ জন্যই ক্যাম্পাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।