বাংলাদেশ

শঙ্খের শাঁখায় ঐতিহ্য

দীপু মালাকার

ঢাকার ৪০০ বছরের ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শঙ্খশিল্প। হিন্দু সম্প্রদায়ের বিয়ে, পূজা-পার্বণ উপলক্ষে শঙ্খের তৈরি শাঁখা, অলংকার প্রধানত ব্যবহার হয়ে আসছে। পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারে হাতে গোনা ১০ থেকে ১৫ জন শিল্পী এখনো এ শিল্পকে পেশা হিসেবে ধরে রেখেছেন। শ্রীলঙ্কার জাফনা ও ভারতের চেন্নাই থেকে আসে শঙ্খ। সেগুলো থেকে তৈরি এসব নকশা করা শাঁখা ৩০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হয়। শঙ্খশিল্পী অরুণ সুর জানান, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী এই সংস্কৃতিকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করে তুলতে শঙ্খশিল্প সংরক্ষণে এখনই সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন।

আসছে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ব্যস্ততা বেড়েছে শঙ্খশিল্পীদের।
আসছে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ব্যস্ততা বেড়েছে শঙ্খশিল্পীদের।
প্রায় ৩৫ বছর ধরে অরুণ সুর কাজ করছেন এ পেশায়। তিনি জানালেন, ২০ বছর আগেও ১০০ থেকে ২০০ জন শঙ্খশিল্পী ছিলেন। কিন্তু এখন আছেন মাত্র ১৫ জন।
প্রায় ৩৫ বছর ধরে অরুণ সুর কাজ করছেন এ পেশায়। তিনি জানালেন, ২০ বছর আগেও ১০০ থেকে ২০০ জন শঙ্খশিল্পী ছিলেন। কিন্তু এখন আছেন মাত্র ১৫ জন।
ভারত, শ্রীলঙ্কা থেকে আসা শঙ্খ কেটে শাঁখা রূপ দিতে বা নকশা করতে প্রয়োজন হয় রেত, তেড়াবাড়ি, দেড়ালের মতো যন্ত্রপাতি।
ভারত, শ্রীলঙ্কা থেকে আসা শঙ্খ কেটে শাঁখা রূপ দিতে বা নকশা করতে প্রয়োজন হয় রেত, তেড়াবাড়ি, দেড়ালের মতো যন্ত্রপাতি।
হিন্দু সম্প্রদায়ের বিয়ে, পূজা-পার্বণ উপলক্ষে শঙ্খের তৈরি শাঁখা, অলংকার ব্যবহার হয়ে আসছে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের বিয়ে, পূজা-পার্বণ উপলক্ষে শঙ্খের তৈরি শাঁখা, অলংকার ব্যবহার হয়ে আসছে।
আর সব সময় ব্যবহারের জন্য মকরমুখ কিংবা ময়ূরমুখ শাঁখার চল বেশি।
আর সব সময় ব্যবহারের জন্য মকরমুখ কিংবা ময়ূরমুখ শাঁখার চল বেশি।
নকশা করা আস্ত শঙ্খও পূজার কাজে ব্যবহার হয়। দাম পড়ে ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
নকশা করা আস্ত শঙ্খও পূজার কাজে ব্যবহার হয়। দাম পড়ে ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
শাঁখা ছাড়া শঙ্খের তৈরি আংটিও বেশ চলে। তা ছাড়া রূপচর্চায় শঙ্খগুঁড়ারও চাহিদা বেশ।
শাঁখা ছাড়া শঙ্খের তৈরি আংটিও বেশ চলে। তা ছাড়া রূপচর্চায় শঙ্খগুঁড়ারও চাহিদা বেশ।
প্রথম আলোর খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
বাংলাদেশ থেকে আরও পড়ুন