বিড়ম্বনায় আলু চাষিরা

>

বসন্তের বৃষ্টিতে বিড়ম্বনায় পড়েছেন আলু চাষিরা। তড়িঘড়ি করে আলু তোলার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন চাষিরা। দম ফেলার ফুসরত নেই তাদের। বগুড়ার শিবগঞ্জের নারায়ণ শহর, মোলামগাড়ী, ধামাহার, বিলহামলা, বাগড়া, পঞ্চদাস, চকঝুনা ও খাদল গ্রামের মাঠে কৃষক ও কিষানিদের ব্যস্ততা।

নারায়ণ শহর গ্রামের এক কৃষাণী জানিয়েছেন, তাঁর পরিবার এবার ৪ বিঘা জমিতে আলুর চাষ করেছে। এর মধ্যে তিন বিঘা থেকে আলু তোলা হয়েছে। এক বিঘা জমির আলু তোলার কাজ এখনো বাকি। বৃষ্টির কারণ আলু তুলতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে তাদের।
নারায়ণ শহর গ্রামের এক কৃষাণী জানিয়েছেন, তাঁর পরিবার এবার ৪ বিঘা জমিতে আলুর চাষ করেছে। এর মধ্যে তিন বিঘা থেকে আলু তোলা হয়েছে। এক বিঘা জমির আলু তোলার কাজ এখনো বাকি। বৃষ্টির কারণ আলু তুলতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে তাদের।
শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাসুদ আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, উপজেলাজুড়ে ১৮ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে এখনো ১০ শতাংশ আলুখেত থেকে আলু তোলা হয়নি। তবে যে বৃষ্টি হয়েছে, তাতে তেমন ক্ষতি হবে না। তবে আরও বৃষ্টি হলে খেতে থাকা আলুতে পচন ধরবে।
শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাসুদ আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, উপজেলাজুড়ে ১৮ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে এখনো ১০ শতাংশ আলুখেত থেকে আলু তোলা হয়নি। তবে যে বৃষ্টি হয়েছে, তাতে তেমন ক্ষতি হবে না। তবে আরও বৃষ্টি হলে খেতে থাকা আলুতে পচন ধরবে।
আলু খেত থেকে তুলে সেগুলো বাছাই করছেন কিষানি।
আলু খেত থেকে তুলে সেগুলো বাছাই করছেন কিষানি।
বসন্তের বৃষ্টি বাগড়া দিয়েছে। এ কারণে সময়ের আগেই তড়িঘড়ি করে খেত থেকে আলু তুলতে হচ্ছে। মাঠ থেকে আলু তুলতে ব্যস্ত কিষান-কিষানিরা।
বসন্তের বৃষ্টি বাগড়া দিয়েছে। এ কারণে সময়ের আগেই তড়িঘড়ি করে খেত থেকে আলু তুলতে হচ্ছে। মাঠ থেকে আলু তুলতে ব্যস্ত কিষান-কিষানিরা।
খেত থেকে আলু তোলার কাজ করছেন দুই কৃষক।
খেত থেকে আলু তোলার কাজ করছেন দুই কৃষক।
পরিবারের সঙ্গে আলু তোলার কাজ করতে করতে ক্ষুধার্ত শিশু মাঠেই খাবার খেয়ে নিচ্ছে।
পরিবারের সঙ্গে আলু তোলার কাজ করতে করতে ক্ষুধার্ত শিশু মাঠেই খাবার খেয়ে নিচ্ছে।
খেত থেকে আলু তুলে সড়কের পাশে জড়ো করেন কৃষকেরা। তারপর সেখান থেকে নেওয়া হয় বাড়িতে।
খেত থেকে আলু তুলে সড়কের পাশে জড়ো করেন কৃষকেরা। তারপর সেখান থেকে নেওয়া হয় বাড়িতে।