বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিধন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল

>দেশ ভাগের পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতা থেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। তিনি সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলের অনাবাসিক ছাত্র ছিলেন। কিন্তু তাঁর রাজনৈতিক কর্মক্ষেত্র ছিল ফজলুল হক মুসলিম হল। এই হলের পুকুর পাড়ে আড্ডা দিয়েছেন এবং রাজনৈতিক সভা করেছেন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ফজলুল হক মুসলিম হল মিলনায়তনে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠিত হয় এবং সংগঠনের আলোচিত নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু উঠে আসেন। একই বছরের ২ মার্চ এই হলে আয়োজিত এক সভায় শেখ মুজিবুর রহমানের প্রস্তাবে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ১১ মার্চ পূর্ব পাকিস্তানে হরতাল পালনের সিদ্ধান্ত ওই সভা থেকেই আসে। অবিভক্ত বাংলার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এ কে ফজলুল হকের নামে ১৯৪০ সালে হলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ছবিগুলো রোববারের।
১ / ৬
ফজলুল হক মুসলিম হলের একটি দৃষ্টিনন্দন ফটক।
ফজলুল হক মুসলিম হলের একটি দৃষ্টিনন্দন ফটক।
২ / ৬
শুরুতে এই হলের ছাত্রসংখ্যা ছিল ৩৬৩।
শুরুতে এই হলের ছাত্রসংখ্যা ছিল ৩৬৩।
৩ / ৬
এই হলে আবাসিক ছাত্র ৭৬৬ জন এবং অনাবাসিক ছাত্র ৯৯৭ জন।
এই হলে আবাসিক ছাত্র ৭৬৬ জন এবং অনাবাসিক ছাত্র ৯৯৭ জন।
৪ / ৬
ফজলুল হক হলের এই মিলনায়তনেই পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠিত হয়।
ফজলুল হক হলের এই মিলনায়তনেই পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠিত হয়।
৫ / ৬
ফজলুল হক মুসলিম হল প্রাঙ্গণে ফোয়ারা।
ফজলুল হক মুসলিম হল প্রাঙ্গণে ফোয়ারা।
৬ / ৬
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া ফজলুল হক হলের ৭ শিক্ষার্থীর স্মরণে নির্মিত ‘সপ্তশহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর নামফলক।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া ফজলুল হক হলের ৭ শিক্ষার্থীর স্মরণে নির্মিত ‘সপ্তশহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর নামফলক।