চারকোলের লাকড়ি

সিলেট নগরের শেখঘাট এলাকায় গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি লাকড়ি তৈরির কারখানা। ধানের তুষ দিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে তৈরি হচ্ছে এ লাকড়ি। এসব লাকড়ি স্থানীয়ভাবে কারও কাছে চারকোল, কারও কাছে কালো লাকড়ি আবার কারও কাছে বোম্বা লাকড়ি বলে পরিচিত। মেশিনে উৎপাদিত এসব লাকড়ি জ্বালানিসাশ্রয়ী। সিলেটসহ বিভিন্ন এলাকার কলকারখানা, রেস্তোরাঁ, বাসাবাড়িতে জ্বালানির জন্য সরবরাহ করা হয় এই লাকড়ি। সিলেটের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের সংযোগ না থাকায় জ্বালানি হিসেবে লাকড়ির চাহিদা বেড়েই চলেছে। দেখতে লম্বা, গোলাকার এই লাকড়ি প্রতি কেজি বিক্রি করা হয় ৮ টাকায়।
১ / ৭
লাকড়ি তৈরির জন্য বস্তায় করে তুষ আনা হয়েছে
লাকড়ি তৈরির জন্য বস্তায় করে তুষ আনা হয়েছে
২ / ৭
মেশিনে তুষ ঠেলে দিচ্ছেন এক নারী শ্রমিক। তুষ থেকে তৈরি হবে লাকড়ি
মেশিনে তুষ ঠেলে দিচ্ছেন এক নারী শ্রমিক। তুষ থেকে তৈরি হবে লাকড়ি
৩ / ৭
মেশিনে দেওয়া হয়েছে তুষ। অন্যদিকে বের হচ্ছে লাকড়ি
মেশিনে দেওয়া হয়েছে তুষ। অন্যদিকে বের হচ্ছে লাকড়ি
৪ / ৭
লাকড়ি তৈরি করে মেশিনের পাশে রাখা হয়েছে
লাকড়ি তৈরি করে মেশিনের পাশে রাখা হয়েছে
৫ / ৭
লাকড়ির স্তূপ
লাকড়ির স্তূপ
৬ / ৭
সাজিয়ে রাখা হয়েছে চারকোল লাকড়ি। এখানে পাইকারি ও খুচরা দরে বিক্রি করা হয়
সাজিয়ে রাখা হয়েছে চারকোল লাকড়ি। এখানে পাইকারি ও খুচরা দরে বিক্রি করা হয়
৭ / ৭
চারকোল লাকড়ির সামনে দাঁড়িয়ে কারখানার এক শ্রমিক
চারকোল লাকড়ির সামনে দাঁড়িয়ে কারখানার এক শ্রমিক