এলজিইডির প্রকৌশলীদের দক্ষতা বাড়াতে গবেষণা

এলজিইডির সদর দপ্তরে স্মারকে স্বাক্ষর করেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো. খলিলুর রহমান এবং বিআইজিডির ফেলো সুলতান হাফিজ রহমান। ছবি: সংগৃহীত
এলজিইডির সদর দপ্তরে স্মারকে স্বাক্ষর করেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো. খলিলুর রহমান এবং বিআইজিডির ফেলো সুলতান হাফিজ রহমান। ছবি: সংগৃহীত

প্রকৌশলীদের কর্মদক্ষতা বাড়াতে গবেষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) সঙ্গে বুধবার এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে এলজিইডি। ‘ট্রান্সফর্মিং দ্য পাবলিক সেক্টর উইথ মোটিভেশন অ্যান্ড ইনিশিয়েটিভ: কনটেক্স এলজিইডি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণাটি কর্মকর্তাদের পেশাদারি দক্ষতা উন্নয়নের জন্য করা হবে।

এলজিইজির সদর দপ্তরে স্মারকে স্বাক্ষর করেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো. খলিলুর রহমান। বিআইজিডির পক্ষ থেকে করেন ফেলো সুলতান হাফিজ রহমান।

গবেষণা প্রকল্পে অর্থ সহায়তা দেবে ইন্টারন্যাশনাল গ্রোথ সেন্টার (আইজিসি)। লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস ও জন হপকিন্স স্কুল অব অ্যাডভান্স ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিসের সহায়তায় বিআইজিডি এ গবেষণা প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে খলিলুর রহমান বলেন, এলজিইডির কাজের পরিধি দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কাজের মান বৃদ্ধির বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। এলজিইডি মনে করে, সংস্থার পেশাদারি উৎকর্ষ বৃদ্ধির জন্য এ ধরনের গবেষণার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সুলতান হাফিজ বলেন, সরকারি প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান হিসেবে এলজিইডির কর্মনৈপুণ্য কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য মোটিভেশনাল সূচক এবং ইনসেনটিভের ভিত্তি অনুসন্ধান জরুরি, যা ভবিষ্যৎ কর্মকৌশল নির্ধারণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এবং কাজের গতি বাড়াবে।