মেঘের ওপর কংলাক পাহাড়ে...

>

সাজেকের শেষ গ্রাম কংলাকপাড়া। সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে এর উচ্চতা প্রায় ১৮০০ ফুট। রুইলুইপাড়ার শেষ প্রান্তে আছে বিজিবি ক্যাম্প। এখান থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার সামনে কংলাক পাহাড়ের চূড়ায় আরেক পাহাড়ি গ্রাম কংলাকপাড়া। সাজেকের হ্যালিপ্যাড থেকে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ট্রেকিং করে কংলাকপাড়ায় যাওয়া যায়। এ গ্রামেও লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস। কংলাকপাড়া থেকে ভারতের লুসাই পাহাড় দেখা যায়, যেখান থেকে কর্ণফুলী নদী উৎপন্ন হয়েছে। কংলাক থেকে ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্ত বেশ কাছাকাছি, হাঁটার দূরত্ব প্রায় ২ ঘণ্টার। এ গ্রামের নিচে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়ের আরও কয়েকটি গ্রাম আছে। তবে এ গ্রামগুলো খুবই দুর্গম।

রুইলুইপাড়া থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরত্বে কংলাক পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত কংলাকপাড়া
রুইলুইপাড়া থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দূরত্বে কংলাক পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত কংলাকপাড়া
কংলাক পাহাড়ের নিচে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আরও কয়েকটি গ্রাম আছে।
কংলাক পাহাড়ের নিচে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আরও কয়েকটি গ্রাম আছে।
সাজেকের হেলিপ্যাড থেকে প্রায় ৪০ মিনিট ট্রেকিং করে কংলাকপাড়ায় যাওয়া যায়।
সাজেকের হেলিপ্যাড থেকে প্রায় ৪০ মিনিট ট্রেকিং করে কংলাকপাড়ায় যাওয়া যায়।
কংলাক পাহাড় থেকে রাঙামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য
কংলাক পাহাড় থেকে রাঙামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য
মাথায় ঝরনার পানি নিয়ে উঠছে তারা। দুর্গম পথে একজন বাড়িয়ে দিয়েছে সাহায্যের হাত
মাথায় ঝরনার পানি নিয়ে উঠছে তারা। দুর্গম পথে একজন বাড়িয়ে দিয়েছে সাহায্যের হাত
কংলকপাড়ায় খাওয়ার পানি বলতে বৃষ্টি ও ঝরনার পানি। স্থানীয় শিশুরাও খাওয়ার পানি আনতে দুর্গম পথে নেমে ঝরনার পানি নিয়ে আসে
কংলকপাড়ায় খাওয়ার পানি বলতে বৃষ্টি ও ঝরনার পানি। স্থানীয় শিশুরাও খাওয়ার পানি আনতে দুর্গম পথে নেমে ঝরনার পানি নিয়ে আসে
কংলাক পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ
কংলাক পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ
পর্যটকদের পাহাড়ের বেয়ে উঠতে হলে অবশ্যই বাঁশের লাঠি ব্যবহার করতে হয়। পাহাড়ের গোড়ায় এসব বাঁশ ভাড়া দেয় ১০ টাকা করে।
পর্যটকদের পাহাড়ের বেয়ে উঠতে হলে অবশ্যই বাঁশের লাঠি ব্যবহার করতে হয়। পাহাড়ের গোড়ায় এসব বাঁশ ভাড়া দেয় ১০ টাকা করে।