'ইন-জিনিয়াস' প্রতিযোগিতার পরিচিতিপর্ব অনুষ্ঠিত

আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জিপিএইচ ইস্পাত-প্রথম আলো ইন-জিনিয়াস’–এর পরিচিতিপর্ব অনুষ্ঠানে অতিথিদের সঙ্গে শিক্ষার্থীরা। গতকাল দুপুরে।  ছবি: প্রথম আলো
আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জিপিএইচ ইস্পাত-প্রথম আলো ইন-জিনিয়াস’–এর পরিচিতিপর্ব অনুষ্ঠানে অতিথিদের সঙ্গে শিক্ষার্থীরা। গতকাল দুপুরে। ছবি: প্রথম আলো

কাঠামো প্রকৌশল (স্ট্র্যাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং) শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়াতে শুরু হওয়া ভিন্নধর্মী প্রতিযোগিতা ‘জিপিএইচ ইস্পাত-প্রথম আলো ইন-জিনিয়াস’–এর পরিচিতিপর্ব (অ্যাকটিভেশন) অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এ উপলক্ষে গতকাল রোববার আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া দুই শতাধিক শিক্ষার্থীকে প্রতিযোগিতার সার্বিক নিয়ম ও ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়।

জিপিএইচ ইস্পাত ও প্রথম আলো যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রথম আলোর যুব কার্যক্রমের প্রধান মুনির হাসান বলেন, এ প্রতিযোগিতা আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, কাঠামো প্রকৌশলে শিক্ষার্থীদের হাতে–কলমে শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের আন্তর্জাতিক মানের প্রকৌশলী হিসেবে গড়ে ওঠার অনুপ্রেরণা দেওয়া।

জিপিএইচ গ্রুপের হেড অব করপোরেট মো. এনামুল ইসলাম বলেন, এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভৌত স্থাপনার প্রকৌশলচর্চার বিষয়ে সচেতনতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

আর আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান মনে করেন, প্রতিযোগিতার ভেতর দিয়ে অর্জিত ব্যবহারিক জ্ঞান শিক্ষার্থীদের পেশাগত জীবনে খুব কাজে লাগবে।

অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতা–সম্পর্কিত শিক্ষার্থীদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন ইন–জিনিয়াসের বিচারক ও আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক শারমিন রেজা চৌধুরী।

এ প্রতিযোগিতায় নির্বাচক হিসেবে থাকছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ (বুয়েট) বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের ১১ জন শিক্ষক ও বিশেষজ্ঞ।

অনুষ্ঠানে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এবং সদ্য স্নাতক শেষ করা শিক্ষার্থীরা দলগতভাবে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। নিবন্ধন করতে হবে এই ঠিকানায়—www.prothomalo.com/engenius

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ইন–জিনিয়াস প্রতিযোগিতার সমন্বয়ক ইসরাত জাহান।