চা-গুটিবীজ

সিলেটের বিভিন্ন চা-বাগানে শীতের আগে আগে শুরু হবে নতুন চা-চারা রোপণ করার কাজ। প্রতিটি চা-বাগানে বীজতলা থাকে। বীজতলার চা-গাছগুলোকে বলা হয় মা গাছ বা গুটিবাড়ি। এসব গাছে ধরে চা-ফুল এবং ফল, যাকে বলা হয় গুটিবীজ। গুটিবীজের মাধ্যমে গাছের বংশবিস্তার করা হয়ে থাকে। একেকটি মা-গাছের বয়স ৩০ থেকে ৫০ বছর। চা-বাগানের পাশেই আলাদা করে যত্ন করা হয় এই বীজতলার। গাছের ডালে ডালে ধরেছে গুটিবীজ। প্রথম দেখায় মনে হবে সুমিষ্ট ফল গাছে ধরেছে। খাওয়া না গেলেও অনেকেই এটাকে চা-ফল নামে চেনেন। সেগুলো সংগ্রহ করে প্রক্রিয়াজাত করার মাধ্যমে বাগানের পাহাড়-টিলায় রোপণ করা হবে চা-চারা। ছবিগুলো সিলেট শহরতলির লাক্কাতুরা চা-বাগান থেকে তোলা।
গাছে ধরেছে চা-বীজ। গাছগুলোকে বলায় হয় মা গাছ বা গুটিবাড়ি
গাছে ধরেছে চা-বীজ। গাছগুলোকে বলায় হয় মা গাছ বা গুটিবাড়ি
খাওয়া না গেলেও অনেকেই এটাকে চা-ফল নামে চেনেন
খাওয়া না গেলেও অনেকেই এটাকে চা-ফল নামে চেনেন
প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে বাগানের পাহাড়-টিলায় রোপণ করা হবে চা-চারা
প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে বাগানের পাহাড়-টিলায় রোপণ করা হবে চা-চারা
চা-বাগানে শীতের আগে আগে শুরু হবে নতুন চা-চারা রোপণ করার কাজ
চা-বাগানে শীতের আগে আগে শুরু হবে নতুন চা-চারা রোপণ করার কাজ
ফুল থেকে হবে ফল
ফুল থেকে হবে ফল
চা-ফলের সৌন্দর্য
চা-ফলের সৌন্দর্য
চা-বাগানে চা ফল
চা-বাগানে চা ফল