হাটে যাচ্ছে নতুন ধান

>

বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার ওমরদীঘি গ্রামের কৃষক এমদাদুল হক। তিনি ১২ বিঘা জমিতে আমন ধান রোপণ করেছিলেন। ফলন ভালো হয়েছে। ধান কেটে ঘরে তুলেছেন তিনি। তাঁর মতো আরও অনেক কৃষক ধান কেটে ঘরে তুলছেন। কেউ কেউ আবার বিক্রির জন্য হাটে নিয়ে যাচ্ছেন ধান। নতুন বছরে নতুন ধান নিয়ে আজকের ছবির গল্প।

এবার বিঘাপ্রতি ধানের ফলন হয়েছে ১৫ থেকে ১৭ মণ। বিক্রির জন্য হাটে জড়ো করা হচ্ছে ধান।
এবার বিঘাপ্রতি ধানের ফলন হয়েছে ১৫ থেকে ১৭ মণ। বিক্রির জন্য হাটে জড়ো করা হচ্ছে ধান।
বিক্রির জন্য রাখা ধান খাচ্ছে কবুতর।
বিক্রির জন্য রাখা ধান খাচ্ছে কবুতর।
ধানের ফলন ব্যয় আর হাটে যে দামে বিক্রি হচ্ছে, তাতে হিসাব করে দেখা যাচ্ছে প্রতি বিঘায় লোকসান গুনতে হচ্ছে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা।
ধানের ফলন ব্যয় আর হাটে যে দামে বিক্রি হচ্ছে, তাতে হিসাব করে দেখা যাচ্ছে প্রতি বিঘায় লোকসান গুনতে হচ্ছে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা।
শ্রমজীবীরা ধান বস্তায় ভরে নিয়ে যাচ্ছেন।
শ্রমজীবীরা ধান বস্তায় ভরে নিয়ে যাচ্ছেন।
প্রতি হাটের দিনে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হয়।
প্রতি হাটের দিনে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হয়।
বগুড়ার অন্যতম বড় ধানের মোকাম ওমরদিঘীর চিত্র।
বগুড়ার অন্যতম বড় ধানের মোকাম ওমরদিঘীর চিত্র।