মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে আগ্রহী মিসর

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওয়ালিদ আহমেদ শামসেলদিন। ছবি: বিজ্ঞপ্তি মেটা: বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ, মৎস্য উৎপাদন এবং মৎস্য জাতীয় পণ্যের উন্নয়নে সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে মিসর।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওয়ালিদ আহমেদ শামসেলদিন। ছবি: বিজ্ঞপ্তি মেটা: বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ, মৎস্য উৎপাদন এবং মৎস্য জাতীয় পণ্যের উন্নয়নে সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে মিসর।

বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ, মৎস্য উৎপাদন এবং মৎস্য জাতীয় পণ্যের উন্নয়নে সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে মিসর।

আজ শুক্রবার (২৯ মে) রাজধানীর বেইলি রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের সঙ্গে তার সরকারি বাসভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওয়ালিদ আহমেদ শামসেলদিন এ আগ্রহ ব্যক্ত করেন।

মিসরের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ ও মিসর ভাতৃপ্রতিম রাষ্ট্র। দুদেশের মধ্যে ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিগত নানা মিল রয়েছে। উভয় দেশের বন্ধুত্ব ও পারস্পারিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে চায় মিসর। বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য খাতে মিসরের অভিজ্ঞতা, কারিগরি সহায়তা ও এ খাতে রোগ প্রতিরোধে মিসরীয় ওষুধ ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। মিসর মৎস্য খাতে অভাবনীয় উন্নতি সাধন করেছে। সে অভিজ্ঞতা বাংলাদেশও গ্রহণ করতে পারে। বিশেষ করে গবাদিপশুর সংক্রামক ব্যাধি বন্ধ করতে বিশ্ব মানের ওষুধ ও ভ্যাকসিন মিসর থেকে বাংলাদেশে নিতে পারে।

এ সময় রাষ্ট্রদূত বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে আমিষ ও পুষ্টির জন্য বিশ্বব্যাপী মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমের ব্যাপক চাহিদা হবে। সে ক্ষেত্রে পোলট্রি, মৎস্য ও ডেইরি খাতে উৎপাদন বৃদ্ধিতে বাংলাদেশকে সব প্রকার সহযোগিতা দিতে আগ্রহী মিসর।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম মিসরের এই আগ্রহকে বিবেচনার আশ্বাস দেন।
এ ছাড়া উভয় দেশে সংশ্লিষ্ট খাতে আরও কী কী সহযোগিতার ক্ষেত্র সৃষ্টি করা যায়, তা খতিয়ে দেখতে উভয় পক্ষ সম্মত হন। বিজ্ঞপ্তি