মিডিয়া সামিট অনুষ্ঠিত

সামিটে অংশ নেন দেশের মিডিয়া জগতের প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বরা।
সামিটে অংশ নেন দেশের মিডিয়া জগতের প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বরা।

দেশ ও দেশের বাইরে মিডিয়া ও তার গুরুত্ব তুলে ধরতে গত ২৫ থেকে ২৬ জুলাই হয়ে গেল দেশের সবচেয়ে বড় মিডিয়া সামিট। ‘এনএনও প্রেজেন্টস কমবাইন্ড মিডিয়া সামিট ২০২০’-এর স্লোগান ছিল ‘লিডিং দ্য ওয়ার্ল্ড থ্রো মিডিয়া’। এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

সামিটে অংশ নেন দেশের মিডিয়া জগতের বিভিন্ন ব্যক্তিত্ব। প্রতিদিন চারটি করে মোট আটটি সেশন অনুষ্ঠিত হয়।

২৫ জুলাই বিকেলে সামিটের উদ্বোধন করেন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও ডিবিসি নিউজের সম্পাদক প্রণব সাহা।

সামিটে অংশ নেন ১৫টি সংবাদপত্র, ৭টি টেলিভিশন ও ৩টি রেডিওর প্রতিনিধিরা। এ ছাড়া ছিলেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষকেরা।

আয়োজনের সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘সমকাল’-এর সম্পাদক মোস্তাফিজ শফী, সময় টিভির বার্তাপ্রধান তুষার আব্দুল্লাহ, চ্যানেল আইয়ের প্রধান বার্তা সম্পাদক জাহিদ নেওয়াজ খান, ‘দ্য ডেইলি স্টার’-এর নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হক, ইয়ুথ কার্নিভালের সিইও জনি শাহরিয়ার আলমসহ অনেকে।

মিডিয়া সামিটে ৪র্থ শিল্পবিপ্লব ও মিডিয়ার পরবর্তী চ্যালেঞ্জসহ আলোচনা করা হয় বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয়ে।

মোস্তাফিজ শফী বলেন, ‘এ রকম আয়োজন তরুণদের একত্র করতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’

তুষার আব্দুল্লাহ বলেন, ‘করোনাকালে তরুণদের বিভিন্ন উদ্যোগ আমাদের নতুন করে আশা দেখাচ্ছে।’

দেশের তরুণদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সবাই।

সমাপনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নিউজ পেপার অলিম্পিয়াডের সভাপতি লাব্বী আহসান।

আয়োজনে স্পিকার হিসেবে ছিলেন শরিফুল হাসান (ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক, দ্য ডেইলি স্টার), মোহাম্মদ তাজদিন হাসান (হেড অব মার্কেটিং, দ্য ডেইলি স্টার) ও জাবেদ সুলতান পিয়াস (হেড অব ডিজিটাল বিজনেস, প্রথম আলো), এক্সিলেন্স বাংলাদেশের সিইও বেনজির আবরার প্রমুখ।

প্রায় ২০ হাজার দর্শক বিভিন্ন সময়ে এই সামিটে অংশ নিয়ে নিজেদের মতামত দেন।

সামিটে সহযোগী হিসেবে ছিল বিডি অ্যাসিস্ট্যান্ট। সহযোগিতা করেছে আশোকা, অনন্যা ম্যাগাজিন ও প্রজেক্ট ইশকুল। ইয়ুথ ইনগেজমেন্ট হিসেবে যুক্ত ছিল ইয়ুথ কার্নিভ্যাল, স্পাইক স্টোরি, দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস ও স্মার্টিফিয়ার একাডেমি। বিজ্ঞপ্তি