পুরান ঢাকায় ভবনধস

>পুরান ঢাকার পাটুয়াটুলী এলাকায় একটি পরিত্যক্ত দোতলা ভবনের ছাদ ধসে পড়ার ঘটনায় দুজনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। মঙ্গলবার গভীর রাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সুমনা হাসপাতালের পাশের ৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের ওই দোতলা ভবনটি একরকম পরিত্যক্তই ছিল। তবে ফুটপাতের ফলের কয়েকজন হকার সেখানে থাকতেন বলে স্থানীয় লোকজন জানান। বুধবার দুপুরে ভবনের ধ্বংসস্তূপে তল্লাশি চালিয়ে প্রথমে রাত ৮টার দিকে জাহেদ আলী ব্যাপারী (৬০) নামে একজনের লাশ শনাক্ত করা হয়। পরে রাত প্রায় সাড়ে ১২টার দিকে জাহেদ আলী ও তাঁর ছেলে শফিকুল ইসলাম ব্যাপারীর (১৮) লাশ উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ফায়ার সার্ভিস। সকালে জাহেদ আলীর স্ত্রী হালিমা বেগম ও স্বজনেরা মাদারীপুর থেকে এসে লাশ গ্রহণ করেন।
সুমনা হাসপাতালের পাশের ৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের এই দোতলা ভবনটি একরকম পরিত্যক্তই ছিল।
সুমনা হাসপাতালের পাশের ৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের এই দোতলা ভবনটি একরকম পরিত্যক্তই ছিল।
স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে বুধবার দুপুর থেকে অভিযান শুরু করে ফায়ার সার্ভিস
স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে বুধবার দুপুর থেকে অভিযান শুরু করে ফায়ার সার্ভিস
সরু রাস্তা এবং জরাজীর্ণ ভবনে উদ্ধারকাজ করতে বেশ বেগ পেতে হয় উদ্ধারকর্মীদের
সরু রাস্তা এবং জরাজীর্ণ ভবনে উদ্ধারকাজ করতে বেশ বেগ পেতে হয় উদ্ধারকর্মীদের
প্রথমে রাত ৮টার দিকে জাহেদ আলী ব্যাপারী (৬০) নামে একজনের লাশ শনাক্ত করে ফায়ার সার্ভিস
প্রথমে রাত ৮টার দিকে জাহেদ আলী ব্যাপারী (৬০) নামে একজনের লাশ শনাক্ত করে ফায়ার সার্ভিস
রাত ১০টার দিকে ঢাকা ডিভিশন ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক দেবাশীষ বর্ধন সাংবাদিকদের বলেন, আমরা একজনের লাশ শনাক্ত করতে পেরেছি। নিহত ব্যক্তির নাম জাহিদুল ব্যাপারী। তবে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে লাশ উদ্ধার করতে আরও সময় লাগবে। সারা রাত উদ্ধারকাজ চলবে।
রাত ১০টার দিকে ঢাকা ডিভিশন ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক দেবাশীষ বর্ধন সাংবাদিকদের বলেন, আমরা একজনের লাশ শনাক্ত করতে পেরেছি। নিহত ব্যক্তির নাম জাহিদুল ব্যাপারী। তবে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে লাশ উদ্ধার করতে আরও সময় লাগবে। সারা রাত উদ্ধারকাজ চলবে।
ফায়ার সদর দপ্তরের তথ্যমতে, রাত সাড়ে ১২টার দিকে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়
ফায়ার সদর দপ্তরের তথ্যমতে, রাত সাড়ে ১২টার দিকে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়
ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতার ভিড়
ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতার ভিড়
স্বামী ও সন্তানের লাশ নিতে মর্গে এসে কান্নায় ভেঙে পড়েন হালিমা বেগম।
স্বামী ও সন্তানের লাশ নিতে মর্গে এসে কান্নায় ভেঙে পড়েন হালিমা বেগম।