দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে মা-ছেলে নিহত, আহত ৩০

পরে হাসপাতালের চিকিৎসক কে এম তানজিরুল ইসলাম উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁদের বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। আহত অন্য ব্যক্তিদের পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহত আয়শা বেগমের বাড়ি চট্টগ্রামের কাঠগড় ধুমপাড়া এলাকায়।

নিহত আয়শার মেয়ে আহত মরিয়ম বলে, ‘মা–বাবা ও তিন ভাইবোন মিলে গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রাম থেকে মহিপুরের এক আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলাম। পথে দুটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আমার মা ও ভাই মারা গেছে।’

প্রত্যক্ষদর্শী রুবেল হাওলাদারসহ কয়েকজন জানান, দ্রুতগতির দুটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুটি গাড়িই সড়কের পাশের খাদে পড়ে যায়। এতে অনেকে হতাহত হন।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা কে এম তানজিরুল ইসলাম বলেন, গুরুতর আহত ২০ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম হাওলাদার বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। সেবা পরিবহনের যাত্রী মা ও ছেলের লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’