এদিকে হাউদপাড়া গ্রামের ওই মাদ্রাসাশিক্ষকের মৃত্যুর খবর পেয়ে ওই গ্রামের বাসিন্দারা আরও ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। তাঁরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে গ্রামের বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে।
এ ঘটনায় গতকাল রাত থেকে হরিপুর এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সকালে নিহত সালেহ আহমদের লাশ উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। সংঘর্ষের খবর শুনে দুপুরে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেছেন সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান।
জৈন্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম দস্তগীর আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে চলমান পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ সুপারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন।